Nadia: শান্তিপুরে মাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ ছেলের
Nadia: অন্য এক ছেলে রাজু হালদার, এবং আত্মীয়-পরিজন শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে (hospital) নিয়ে আসে। পরে তাঁকে কৃষ্ণনগর (krishnanangar) শক্তিনগর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
সুজিত মণ্ডল, নদিয়া: সাত সকালে প্রকাশ্যে রাস্তায় মাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপালো ছেলে। ধারালো অস্ত্রের কোপে গুরুতর জখম মা। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুর ১৫ নম্বর ওয়ার্ড-এর কলাবাগানপাড়া এলাকায়। আজ সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ ৪৬ বছর বয়সী আন্না হালদারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঘাড়ে ও হাতে কোপ মারে তার বড় ছেলে। প্রতিবেশীরা জানান, বড় ছেলে সোমনাথ হালদার মাঝে মাঝেই মাকে গালিগালাজ ও মারধর করতো। তবে সে মানসিক ভারসাম্যহীন বলেও অনেকে জানিয়েছেন। সকালে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার পাশে পড়ে থাকতে দেখে, তাঁর অপর আর এক ছেলে রাজু হালদার, এবং আত্মীয়-পরিজন শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে তাঁকে কৃষ্ণনগর শক্তিনগর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। আন্না দেবী পরিচারিকার কাজ করতে বলে জানা গিয়েছে। তদন্তে নেমেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ।
গতকাল, পশ্চিম বর্ধমানের (West Burdwan) জামুড়িয়া থানার চাঁদা মোড়ে শ্যুটআউটের (Shootout) ঘটনা সামনে এসেছিল। গুলি করে খুন করা হল ইসিএল কর্মীকে (ECL Worker)। মৃতের নাম মদন বাউড়ি। বছর পঞ্চাশের ঐ ব্যাক্তির বাড়ি রানিগঞ্জের সাপুই এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, গতকাল রাত ৯টা নাগাদ জামুড়িয়ার চাপুই রোডে একটি মাংসের দোকানে বসেছিলেন ওই ইসিএল কর্মী। অভিযোগ, কাপড়ে মুখ ঢাকা দুষ্কৃতী হেঁটে এসে তাঁকে লক্ষ্য করে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি চালায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বছর পঞ্চাশের ইসিএল কর্মীর। কিন্তু কী কারণে হামলা করা হল তা এখনও জানা যায়নি। ঘটনার তদন্তে জামুড়িয়া থানার পুলিশ।
অন্যদিকে হাওড়ায় (Howrah) শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটে (Shootout)। নাজিরগঞ্জে খুন হলেন তৃণমূল নেতা (TMC Leader) ওয়াজুল খান। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাত পৌনে এগারোটা নাগাদ বাড়ির কাছে বসেছিলেন বছর বাহান্নর ওই তৃণমূল নেতা (TMC Leader)। পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ (Point Blank Range) থেকে তাঁকে গুলি করে পালায় দুষ্কৃতীরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তৃণমূল নেতাকে ভর্তি করা হয় নারায়ণা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে (Narayana Super Speciality Hospital)। সেখানেই হাওড়া জেলা সদরের তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের সম্পাদককে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। দলীয় নেতা খুনের নেপথ্য বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হাত আছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। অভিযোগ উড়িয়ে বিজেপির দাবি, এই ঘটনার দলের কোনও যোগ নেই।