Sandeshkhali Fact Finding Team:ফের সন্দেশখালি যাচ্ছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম
Sandeshkhali Incident:মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ফের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম যাচ্ছে সন্দেশখালিতে।
ঝিলম করঞ্জাই, সন্দেশখালি: ফের সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) যাচ্ছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম (Fact Finding Team)। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ খতিয়ে দেখতেই এই ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম যাচ্ছে সন্দেশখালিতে। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ফের সন্দেশখালি যাচ্ছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে সন্দেশখালিতে যাচ্ছে এই টিম। ২৫ ফেব্রুয়ারি সন্দেশখালি পথে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমকে আটকে দেয় পুলিশ। সন্দেশখালি থেকে ৫২ কিমি দূরে ভোজেরহাটে ভোজের আটকে দেয় পুলিশ।
বিশদ...
টিমের এক সদস্য সাংবাদিকদের বললেন, 'মাননীয় কলকাতা হাইকোর্ট আমাদের তিনটি গ্রামে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। আমরা সেই তিনটে গ্রামেই যাচ্ছি।' মাঝেরপাড়া, নতুনপাড়া এবং নস্করপাড়া---এই তিনটি গ্রামে যাওয়ার কথা রয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের টিমের। এর আগে, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৪৪ ধারা জারি থাকার যুক্তিতে এই টিমকে আটকে দিয়েছিল পুলিশ। তার পর 'প্রিভেনটিভ অ্যারেস্ট' করে দলের সদস্যদের লালবাজারে নিয়ে আসা হয়। পুলিশের এই গতিবিধি সামনে রেখে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা। আদালত থেকে অনুমতি মিলতেই আজ সন্দেশখালির তিনটি গ্রামে যাচ্ছেন সদস্যরা। রয়েছে কিছু কর্মসূচিও। আজ সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ এই টিমের সদস্যরা কলকাতা পৌঁছন। দলে রয়েছেন একজন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি, প্রাক্তন আইপিএস অফিসার, আইনজীবী-সমাজকর্মী রয়েছেন। তাঁরা বিমানবন্দরে নামার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
শেখ শাহজাহান সম্পর্কে...
ইডির উপরে হামলার ঘটনার ৫৬ দিনের মাথায় গ্রেফতার হয় সন্দেশখালির সাসপেন্ডেড তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। জেরায় উঠে আসে, গ্রেফতারির আগে সন্দেশখালিতেই ছিল সে। তা হলে এত দিন কেন গ্রেফতারি হল না? এই নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে। এর মধ্যেই শোনা যাচ্ছে, সিআইডি হেফাজতে চূড়ান্ত অসহযোগিতার অভিযোগ করছে শেখ শাহজাহান। সিআইডি সূত্রে খবর, জেরার সময় মুখে পুরোপুরি কুলুপ এঁটেছে সে। কার নির্দেশে ইডি ও সিআরপিএফের উপর হামলা হল? কেন এমন ঘটনা ঘটল? তদন্তকারীদের এমন একাধিক প্রশ্নে নীরব সন্দেশখালির 'বেতাজ বাদশা', খবর সূত্রের। একই প্রশ্নের উত্তর বার বার দেবেন না বলে তদন্তকারীদের জানিয়েছে সে, জানা যাচ্ছে সে কতা। জেরা করার পর রাতে তাকে লকআপে নিয়ে যাওয়া হয়। পর দিন ভোরে তার মেডিক্য়াল টেস্ট করা হয়। তাকে ফের জেরা করা হবে।
আরও পড়ুন:ঝাড়খন্ড থেকে ধৃত শেখ শাহজাহানের 'শাগরেদ' আমির আলি গাজি