![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Raju Sahani Arrested: তাইল্যান্ডে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, লাইসেন্সবিহীন দেশি পিস্তলও রাখতেন রাজু! আদালতে দাবি গোয়েন্দাদের
CBI in Court: এ ছাড়াও, রাজুর রিসর্টে হানা দিয়ে চারটি চাবির রিং উদ্ধার হয়েছে বলে দাবি গোয়েন্দাদের। কোনও সম্পত্তির চাবি কি না, তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে।
![Raju Sahani Arrested: তাইল্যান্ডে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, লাইসেন্সবিহীন দেশি পিস্তলও রাখতেন রাজু! আদালতে দাবি গোয়েন্দাদের Halisahar TMC Leader Raju Sahani apparently has a bank account in thailand claims CBI in court Raju Sahani Arrested: তাইল্যান্ডে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, লাইসেন্সবিহীন দেশি পিস্তলও রাখতেন রাজু! আদালতে দাবি গোয়েন্দাদের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/03/775a5a0e8c5ff2e2b4ab307f9558b1ac1662203256007338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সুকান্ত মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: নগদ ৮০ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছে আগেই। হালিশহর পৌরসভার চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল নেতা রাজু সাহানির (Raju Sahani Arrested) বিরুদ্ধে আরও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (CBI)। আদালতে তারা জানিয়েছে, তাইল্যান্ডের ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট রয়েছে রাজুর। তাঁর কাছ থেকে দু'দফায় মোট ৮০ লক্ষ টাকা নগদ উদ্ধার হয়েছে। মিলেছে একটি দেশি পিস্তলও, যার লাইসেন্স পাওয়া যায়নি। লাইসেন্স বিহীন ওই পিস্তল রাজু কেন রেখেছিলেন, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে জানায় সিবিআই।
রাজুর কাছ থেকে কী কী উদ্ধার, জানাল সিবিআই
এ ছাড়াও, রাজুর রিসর্টে হানা দিয়ে চারটি চাবির রিং উদ্ধার হয়েছে বলে দাবি গোয়েন্দাদের। কোনও সম্পত্তির চাবি কি না, তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। তাই হেফাজতে রেখে রাজুকে এ নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে বলে আদালতে জানান গোয়েন্দারা। রাজুর কাছ থেকে চাকটি এটিএম কার্ডও পাওয়া গিয়েছে বলে জানান তাঁরা।
সন্মার্গ ওয়েলফেয়ার সোসাইটি নামের চিটফান্ডের সঙ্গে রাজুর গভীর সংযোগ ছিল বলেও দাবি গোয়েন্দাদের। আদালতে তাঁরা জানান, ২০১৪ সালে প্রথম এই চিটফান্ড সংস্থার বিরুদ্ধে কুলটি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। বাজার থেকে তারা ১০০ কোটি টাকা তুলেছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল সেই সময়। ওই চিটফান্ড সংস্থা থেকে রাজু সরাসরি লাভবান হয়েছেন বলেও দাবি গোয়েন্দাদের। তাঁরা জানিয়েছেন, চিটফান্ড সংস্থার মালিকের কাছ থেকে 'প্রোটেকশন মানি' গ্রহণ করতেন তিনি।
ওই চিটফান্ড সংস্থাটিকে শাখা-প্রশাখা বিস্তারে সাহায্য করতে আরও কয়েক জন প্রভাবশালীর হাত ছিল বলে অনুমান গোয়েন্দাদের। আর কারা কারা এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, আর কারা ওই চিটফান্ড সংস্থা থেকে লাভবান হয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে চান গোয়েন্দারা। যদিও রাজুর আইনজীবীর দাবি, তাঁর মক্কেলের চরিত্রহননের চেষ্টা চলছে। তিনি আরও বলেন, রাজু একজন ব্যবসায়ী, একটি রাজনৈতিক দল করেন। তিনি পৌরসভার চেয়ারম্যান। তাঁর কাছে টাকা থাকা অস্বাভাবিক ব্যাপার নয়। কে বাড়িতে কত টাকা রাখতে পাবেন, ভারতে সেই ধরনের কোনও আইনও নেই বলে জানান রাজুুর আইনজীবী।
তিনি নির্দোষ, সংবাদমাধ্যমে দাবি তৃণমূল নেতা রাজুর
এ দিন সংবাদ মাধ্যমের সামনে রাজুও দাবি করেন যে, তিনি কোনও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নন। খুব তাড়াতাড়ি তা বুঝতে পারবেন সকলে। যদিও চিটফান্ড সংস্থার মালিকের থেকে রাজু মোটা টাকা পেয়েছেন বলে দাবি গোয়েন্দাদের।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)