![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Recruitment Scam: CBI তলব সত্ত্বেও সশরীরে এলেন না ‘কালীঘাটের কাকু’
নিয়োগ দুর্নীতির টাকার একটা অংশ ’কালীঘাটের কাকু’র কাছে গিয়েছে বলে আগেই দাবি করেছে সিবিআই। তলব সত্ত্বেও সশরীরে এলেন না ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র।
![Recruitment Scam: CBI তলব সত্ত্বেও সশরীরে এলেন না ‘কালীঘাটের কাকু’ Recruitment Scam Despite of summons Kalighater Kaku Sujay Krishna Bhadra did not come to CBI office Recruitment Scam: CBI তলব সত্ত্বেও সশরীরে এলেন না ‘কালীঘাটের কাকু’](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/03/20/e3fbdd0873086e701572938d77ac4ab71679293567533484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) টাকার একটা অংশ ’কালীঘাটের কাকু’র কাছে গিয়েছে বলে আগেই দাবি করেছে সিবিআই (CBI)। আর এরপর তলব সত্ত্বেও সশরীরে এলেন না ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র (Sujay Krishna Bhadra)। সশরীরে আসার বদলে পাঠালেন আইনজীবীকে।
মূলত গতকালই গোপাল দলপতি, তাপস মণ্ডল বর্ণিত ’কালীঘাটের কাকু’-কে দ্বিতীয়বার তলব করে সিবিআই। কারও হাত দিয়ে সিবিআই অফিসে নথি পাঠাতে পারেন সুজয়কৃষ্ণ, এমন সম্ভাবনার কথা আগেই জানা গিয়েছিল। সিবিআই ( CBI ) সূত্রে খবর, সুজয়কৃষ্ণের স্ত্রী ও মেয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত সমস্ত নথি আনতে বলা হয়েছিল। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ( Bengal Recruitment Scam ) গত বুধবার কালীঘাটের কাকু সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে প্রায় আড়াই ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। তাঁর বয়ান রেকর্ড করা হয়। এই 'কালীঘাটের কাকু' শব্দবন্ধ প্রথমবার শোনা যায়, নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত গোপাল দলপতির মুখে। তিনি বলেন, কালীঘাটে কাকুর কাছে টাকা পাঠাতে হবে। বারবার বলতেন কুন্তল ঘোষ ।
এরপর শুভেন্দু অধিকারী ট্য়ুইটারে লিখেছিলেন, ' কালীঘাটের কাকু, পিসি, ভাইপো, কাকিমা, বউমা, শ্যালিকা - সবাই একই ধাঁধার অংশ। পৃথকভাবে কেউ দোষী নন, অথচ সবাই একসূত্রে গাঁথা। কয়লা যতই ধোয়া হোক, তা কালোই থাকবে। ঠিক তোমাদের ভবিষ্যতের মতো। ' কিন্তু, এরপরেই প্রশ্ন ওঠে কে কালীঘাটের কাকু ? নাম বলেননি কেউ। সম্প্রতি তা খোলসা করেন নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তাপস মণ্ডল। কিন্তু এই কাকুকে নিয়ে এত কেন টানাটানি? তাঁর কেন এত গুরুত্ব? সিবিআই সূত্রে দাবি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে বেশ কয়েকজনের কথায়, এই সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর নাম উঠে আসায় তাঁকে তলব করা হয়।
আরও পড়ুন, প্রবল বর্ষণের সম্ভাবনা, কী বলছে হাওয়া অফিস ?
সেদিন সিবিআইয়ের মুখোমুখি হওয়ার পর কালীঘাটের কাকু যদিও জানান, তিনি যা বলার বলেছেন তাদের। তাঁকে কী কী প্রশ্ন করা হয়েছে, তা অবশ্য তিনি বলেননি । তবে CBI-সূত্রে দাবি, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর একাধিক কোম্পানি রয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৬টি কোম্পানির তথ্য পাওয়া গেছে। এই কোম্পানিগুলি বিভিন্ন নামে রেজিস্ট্রেশন করা রয়েছে। এই কোম্পানিগুলির লেনদেন, কারা ডিরেক্টর রয়েছেন। এবং এই কোম্পানিগুলো কী কাজ করত, তা খতিয়ে দেখছেন গোয়েন্দারা। CBI-সূত্রে দাবি করা হয়, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর বয়ান খতিয়ে দেখা হবে এবং তাপস মণ্ডল, কুন্তল ঘোষ এবং গোপাল দলপতির বক্তব্যের সঙ্গে ক্রস ভেরিফিকেশন করার কথা। এরপরই ফের কালীঘাটের কাকুকে ডেকে পাঠায় সিবিআই।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)