South 24 Pargana: বিষ্ণুপুরে পুকুরে ডুবে মৃত্যু প্রৌঢ়ের, টায়ার জ্বালিয়ে জাতীয় সড়ক অবরোধ স্থানীয়দের
South 24 Pargana: দঃ ২৪ পরগণার (south 24 pargana) বিষ্ণুপুরের (bishnupur) ভাষায় ঘটনাটি ঘটে গত মধ্যরাতে। ঘটনায় মৃত্যুর পিছনে পুলিশকে দায়ী করে জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা।
অরূপ পাঁজা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: পুকুরে পড়ে মৃত্যু এক প্রৌঢ়ের। অভিযোগ পুলিশের তাড়া খেয়ে পুকুরে পড়েই মৃত্যু হয় ওই ব্যাক্তির। দঃ ২৪ পরগণার (south 24 pargana) বিষ্ণুপুরের (bishnupur) ভাষায় ঘটনাটি ঘটে গত মধ্যরাতে। ঘটনায় মৃত্যুর পিছনে পুলিশকে দায়ী করে জাতীয় সড়ক (national road) অবরোধ করে টায়ার জালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন স্থানীয়রা। রাত সাড়ে ১১ টা থেকে প্রায় ঘন্টাখানেক অবরোধের পর পুলিশি আশ্বাসে অবরোধ উঠে যায়। মৃতের মেয়ে তার বাবার মৃত্যুর পিছনে পুলিশকেই দায়ী করেছেন। যদিও লিখিত কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত ব্যাক্তির নাম অবীর হোসেন। তিনি মাদক ব্যাবসার যাথে যুক্ত ছিলেন। ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পেছনে পুলিশের কোন ভূমিকা ছিল না বলে জানিয়েছে পুলিশ। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। দেহ পাঠানো হয়েছে ময়না তদন্তের জন্য।
কিছুদিন আগেই, বারুইপুরের রাসমাঠ সংলগ্ন চক্রবর্তী পাড়ার পুকুরে জলে ডুবে মৃত্যু হল ২ কিশোরের। মর্মান্তিক এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় শোকের ছায়া। স্থানীয় দুই কিশোর দেবাঞ্জন রক্ষিত ও শুভজ্যোতি বোস এই ঘটনায় মারা যায়। দেবাঞ্জন নবম শ্রেনীর ছাত্র ও শুভজ্যোতি দশম শ্রেনীতে পড়ে। দুজনেই স্কুল ছাত্র। তারা কেউই সাঁতার কাটতে জানত না। জলে নেমে মজা করতে গিয়ে দুজনেই ডুবে যায় বলে জানা গিয়েছে। আরও একজন শৌভিক হালদার জলে নামলেও সে উঠে আসে। তাদেরই এক বন্ধু শিবম নস্কর বিষয়টি ফোনে অন্যান্যদের জানায়। সে পাড়ে বসে মোবাইলে গেম খেলছিল। শরীর খারাপ থাকায় সে পুকুরে নামেনি। স্থানীয় যুবকরা এসে তাদের উদ্ধার করে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালে নিয়ে এলে তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
কিছুদিন আগে, তোর্সা নদীতে ভেসে যাওয়া দুজন শিশুকন্যার মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছিল। ভুটান পাহাড় ও দার্জিলিঙের পার্বত্য এলাকায় অতিবৃষ্টির জেরে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে তিস্তা, তোর্সা, জলঢাকা, কালজানি নদী। প্রতিটি নদীতে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে জল। এমন সময়ে বুধবার জয়ঁগা ছোট মেচিয়াবস্তি এলাকার বাসিন্দা সফিকুল আনসারির দুই শিশুকন্যা তোর্সা নদীতে ভেসে যায়।