Fake CID: পুলিশ চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে মহিলাদের অশালীন প্রস্তাব, গড়িয়া থেকে গ্রেফতার ফের সিআইডি অফিসার
মহিলার অভিযোগ ছিল, চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে যৌন সম্পর্কের প্রস্তাব দেয় অভিযুক্ত শেখর।
![Fake CID: পুলিশ চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে মহিলাদের অশালীন প্রস্তাব, গড়িয়া থেকে গ্রেফতার ফের সিআইডি অফিসার South 24 Pargana Fake CID Indecent Proposal to women, arrested Sekhar Ganguly Fake CID: পুলিশ চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে মহিলাদের অশালীন প্রস্তাব, গড়িয়া থেকে গ্রেফতার ফের সিআইডি অফিসার](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/08/23/93b884b4b007176f3509d7b9fa62daab_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রঞ্জিত হালদার, বারুইপুর: ভুয়ো IAS। ভুয়ো IPS। ভুয়ো সিবিআই অফিসার। আর এবার ভুয়ো সিআইডি অফিসার। তালিকায় এবার যুক্ত হল ভুয়ো ৬২ বছরের এক বৃদ্ধের নাম ! ধৃতের নাম শেখর গঙ্গোপাধ্যায়।
অভিযোগ, নিজেকে সিআইডির লোক বা বোর্ড অফ মেডিক্যাল কাউন্সিলের সদস্য বলে পরিচয় দিতেন এক ব্যক্তি। তারপর ছলে-বলে-কৌশলে ফাঁদে ফেলতেন মহিলাদের। কখনও আবার ডিজি পদমর্যাদার অফিসার পরিচয় দিয়ে অল্প বয়সী মেয়েদের প্রতারণা করতেন তিনি। দেওয়া হল পুলিশের ভালো চাকরি পাইয়ে দেওয়ার টোপ ! তারপরে বলতেন, চাকরি পেতে গেলে, করাতে হবে মেডিক্যাল পরীক্ষা ! সেই সুযোগেও মেয়েদের অশালীন প্রস্তাব দেওয়া হত বলে অভিযোগ করতেন ওই ব্যক্তি। বারুইপুর থানায় গত জুলাই মাসে এক প্রতারিত মহিলা অভিযুক্তের নামে অভিযোগ করেন। এর ভিত্তিতেই তদন্তে নেমে পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তাকে ধরে। মহিলার অভিযোগ ছিল, চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে যৌন সম্পর্কের প্রস্তাব দেয় অভিযুক্ত শেখর।
মমতার হুঁশিয়ারি, অসমেও খেলা হবে' ! তবে কি এবার টার্গেট অসম? সামনে সুস্মিতা?
রবিবার বিকালে গড়িয়া (Garia) এলাকা থেকে তাকে পাকড়াও করে বারুইপুর (Baruipur) থানার পুলিশ।সূত্রের খবর, ধৃত শেখর গঙ্গোপাধ্যায় বালিগঞ্জের বাসিন্দা। অভিযুক্তকে সোমবার দুপুরে বারুইপুর আদালতে তোলা হবে। তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে মেডিক্যালের ভুয়ো পরিচয়পত্র, একটি মোবাইল।
তদন্তকারী অফিসার বলেন, ৬২ বছর বয়স অভিযুক্তের। অল্পবয়সী মেয়েদের নিজের কথাবার্তা ও চালচলনে আকর্ষণ করতেন তিনি। পুলিশের কনস্টেবল, এস আই পদে চাকরি পাইয়ে দেবে বলে টোপ দেওয়া হত তাদের। চাকরির জন্য অনেক তরুণী তার কাছে গেলে অভিযুক্ত বলত, মেডিক্যাল পরীক্ষা ছাড়া পুলিশের চাকরির হবে না। তারপর মেডিক্যাল পরীক্ষার নাম করে কখনও-সখনও তরুণীদের বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে যাওয়া হত। অফিসার আরও বলেন, অনেক পুলিশ অফিসারের সঙ্গে তার পরিচয় আছে বলে জাহির করত ধৃত। এইভাবেই অনেক তরুণী প্রতারিত হয়েছিল।
২০১৬ সালে গড়িয়াহাট থানায় প্রতারণার অভিযোগে তাকে ধরেছিল পুলিস। এর সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)