Mimi Chakraborty: পুরুষ ও মহিলা রোগীদের মাঝে শুধুই দরমার বেড়া, হাসপাতালে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ মিমির
Mimi visit in Hospital: হাসপাতালে পুরুষ ও মহিলা রোগীদের মাঝে শুধুই দরমার বেড়া, কী বললেন মিমি চক্রবর্তী ?
![Mimi Chakraborty: পুরুষ ও মহিলা রোগীদের মাঝে শুধুই দরমার বেড়া, হাসপাতালে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ মিমির South 24 Parganas News Mimi Chakraborty visit in Bhangar Hospital Mimi Chakraborty: পুরুষ ও মহিলা রোগীদের মাঝে শুধুই দরমার বেড়া, হাসপাতালে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ মিমির](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/01/28/217f3260b101f815f3044f769847e4481674887001626484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রঞ্জিত হালদার, ভাঙড়ঃ ভাঙড়ে জিরানগাছা হাসপাতাল (Hospital Visit) পরিদর্শন করলেন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)। তিনি ভাঙড় ২ ব্লকের জিরানগাছা গ্রামীন হাসাপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান। শুক্রবার তিনি হাসাপাতালে আসেন। প্রথমেই ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক-সহ রোগী কল্যান সমিতির সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তারপর বিভিন্ন ওয়ার্ড এমনকি ক্যান্টিন পর্যন্ত ঘুরে দেখেন। যদিও ওয়ার্ডে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ সাংসদের। মাঝে একটা দরমার বেড়া। তারই দুপাশে রাখা পুরুষ ও মহিলা রোগীদের।
হাসপাতালে পুরুষ ও মহিলা রোগীদের মাঝে শুধুই দরমার বেড়া
হাসপাতালের চিকিৎসক হিরণ্ময় বসু জানান, নতুন বিল্ডিং এর কাজ চলায় আপাতত একই সাথে রোগীরা থাকছেন। তবে রাতে কোন পুরুষ রোগী রাখা হয়না মহিলা রোগীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে। এভাবে রোগী পরিষেবা দেওয়ায় কঠিন ব্যপার বলে মন্তব্য করেন সাংসদ। এরপর তিনি হাসাপাতালের ক্যান্টিনে যান। সেখানে চাল, ডাল, সবজি সবকিছু পরীক্ষা করেন তিনি।মাত্র ৪৬ টাকায় সুষম খাদ্য দেওয়ায় তিনি অবাক হন। বস্তা থেকে চাল বার করে হাতে নিয়ে দেখেন মিমি। হাসপাতালের চারপাশে নোংরা আবর্জনা ও ঝোপঝাড় দেখে তিনি উষ্মা প্রকাশ করেন। ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে ঝোপ ঝাড় পরিষ্কার করার নির্দেশ দেন প্রধানকে।
‘ভাঙড়ের মানুষ খুব শান্তিপ্রিয়', বলেন মিমি
এদিন মিমি বলেন, বলেন, ‘ভাঙড়ের মানুষ খুব শান্তিপ্রিয়। হাতে গোনা কয়েকটা লোকের জন্য ভাঙড়ের বদনাম হচ্ছে। কিছু মানুষের বদ মেজাজের জন্য, কিছু মানুষের হিংসার জন্য, তাঁদের রগচটা কথাবার্তার জন্য ভাঙড়ের বদনাম হচ্ছে।‘ তিনি হাসপাতালের উন্নয়ন নিয়ে বলেন, ‘এখানে ঢোকার রাস্তাটা খারাপ আছে।সেই রাস্তার কাজ দ্রুত মেরামতের পাশাপাশি হাসাপাতাল বিল্ডিং নির্মানের কাজ যাতে তাড়াতাড়ি শেষ হয় সে ব্যাপারে নজর দেওয়া হয়েছে। এদিন মিমি, আরাবুল সহ অন্যান্য জন প্রতিনিধিরা ২৫ জন যক্ষ্মা রোগীকে দত্তক নেন। তাঁদের পুষ্টিকর খাবার ও পথ্য প্রদান করা হবে।
আরও পড়ুন, 'গোটাটাই সেটিং নয় তো ?' মমতার উপস্থিতিতে রাজ্য়পালের 'বাংলায় হাতেখড়ি' নিয়ে প্রশ্ন সুজনের
প্রসঙ্গত, গত বছর শেষে রাজ্যের চিকিৎসা ব্যবস্থায় একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। জেলা হাসপাতাল থেকে মেডিক্যাল কলেজ বা কলকাতার মেডিক্যাল কলেজে রেফার আটকাতে এবার নতুন পদক্ষেপ করল স্বাস্থ্য দফতর। জেলা হাসপাতালে কোন কোন পরিষেবা বাধ্যতামূলক, সে সম্পর্কে একটি নির্দিষ্ট তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে। ডায়গনস্টিক থেকে শুরু করে ডায়গনস্টিক, মেডিসিন, অর্থোপেডিক, অপথ্যালমোলজি, গাইনোকোলজি, পেডিয়াট্রিক-সহ সমস্ত বিভাগের ৩৭০টি পরিষেবার তালিকা তৈরি করেছে স্বাস্থ্য দফতর। এই পরিষেবাগুলিকে এসেনশিয়াল ক্যাটিগরিতে রাখা হয়েছে। এই পরিষেবাগুলির ক্ষেত্রে জেলা হাসপাতাল থেকে অন্যত্র রেফার করা যাবে না। যে সমস্ত পরিষেবা এসেনশিয়াল তালিকায় নেই, সেই সমস্ত পরিষেবাগুলির জন্য ডিজায়ারেবল তালিকাও তৈরি করেছে স্বাস্থ্য দফতর।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)