(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Balurghat: বালুরঘাটে জয়চাঁদলাল প্রগতি বিদ্যাচক্রে তাণ্ডব চালানোর ঘটনায় এখনও অধরা হামলাকারীরা
Balurghat News: প্রধান শিক্ষকের অনুমান, নকল করতে বাধা দেওয়ায় রাতে হামলা চালিয়েছে বালুরঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ের কয়েক জন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। অভিযোগ মানতে নারাজ স্কুলের প্রধান শিক্ষক।
মুন্না আগরওয়াল, দক্ষিণ দিনাজপুর: দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে (balurghat) জয়চাঁদলাল প্রগতি বিদ্যাচক্রে মাধ্যমিকের ভৌতবিজ্ঞান পরীক্ষার শেষে তাণ্ডব (vandilize)। প্রধান শিক্ষকের অনুমান, নকল করতে বাধা দেওয়ায় রাতে হামলা চালিয়েছে বালুরঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ের কয়েক জন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। অভিযোগ মানতে নারাজ স্কুলের প্রধান শিক্ষক। কিন্তু এই ঘটনার তদন্তে নেমে এখনও পুলিশের পক্ষ থেকে হামলাকারীদের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি।
তছনছ অবস্থা স্কুলের! ভাঙচুর করা হয়েছে ভূগোলের ল্যাবরেটরির সরঞ্জাম। হামলা করা হয়ে লাইব্রেরি রুমেও। আলমারি ভেঙে তছনছ করা হয়েছে বই। বাঁকিয়ে দেওয়া হয়েছে স্কুলের সিলিং ফ্যানের ব্লেড।
দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট জয়চাঁদলাল প্রগতি বিদ্যাচক্রের। মঙ্গলবার ছিল মাধ্যমিকের ভৌতবিজ্ঞান পরীক্ষা। তারপর রাতের দিকে হামলা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। কারা হামলা চালাল? কেনই বা চলল তাণ্ডব? তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এখানেই পরীক্ষার সিট পড়েছে বালুরঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের।
জয়চাঁদলাল প্রগতি বিদ্যাচক্রের প্রধান শিক্ষক দাবি করেছেন, পরীক্ষায় কড়া গার্ড দেওয়া হয়েছিল। নকল করতে না পেরেই, হয়তো কয়েকজন পরীক্ষার্থী হামলা চালিয়েছে। জেএলপি বিদ্যাচক্রের প্রধান শিক্ষক পুলক বসাক বলেন, ''যেহেতু আমরা পরীক্ষায় কড়া গার্ড দিয়েছি, টুকলি করতে পারেনি তাই তাণ্ডব চালিয়েছে বলেই মনে করছি।''
তাঁদের ছাত্রদের একাংশের দিকে অভিযোগের আঙুল উঠলেও, তা মানতে নারাজ বালুরঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। সেই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সৃজিৎ সাহা, ''যদি রাতে তাণ্ডব হয় তাহলে ছাত্রদের বিষয়ই আসে না, অন্যরা হামলা চালাতে পারে।'' হামলার ঘটনা জানিয়ে বালুরঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে জয়চাঁদ লাল প্রগতি বিদ্যাচক্র কর্তৃপক্ষ।
ক্লাস শুরু হলেও, ১ মাস ধরে বন্ধ প্রেসিডেন্সির (Presidency University) হিন্দু হস্টেল (Hindu Hostel) । দরজা ভেঙে হস্টেলের দখল নিল পড়ুয়ারা। এব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি কর্তৃপক্ষের। রাজ্যের অন্যান্য কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মতোই এক মাস আগে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে (Presidency University) শুরু হয়েছে পঠনপাঠন। কিন্তু হস্টেল খুলছিল না। এই অভিযোগ তুলে কার্যত হস্টেলের দখল নিল পড়ুয়ারা।