![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Primary Recruitment: প্যানেল প্রকাশ হলেও অনিশ্চয়তা বহাল ২০০৯-এর দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের
South 24 Parganas:প্যানেল প্রকাশ হলেও অনিশ্চয়তা কাটল না ২০০৯-এর দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের। ১ হাজার ৫০৬ জনের প্যানেল প্রকাশ করল দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ।
![Primary Recruitment: প্যানেল প্রকাশ হলেও অনিশ্চয়তা বহাল ২০০৯-এর দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের Uncertainty Looms Over Job Aspirants For Primary Teachers Post Of South 24 Parganas Primary Recruitment: প্যানেল প্রকাশ হলেও অনিশ্চয়তা বহাল ২০০৯-এর দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/11/15/0116af454c4d6c3f8125e6b4149d952f1668508365356482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ব্রতদীপ ভট্টাচার্য, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: প্যানেল (panel) প্রকাশ হলেও অনিশ্চয়তা (uncertainty) কাটল না ২০০৯-এর দক্ষিণ ২৪ পরগনার (south 24 parganas) প্রাথমিকের (primary) চাকরিপ্রার্থীদের (job aspirants)। ১ হাজার ৫০৬ জনের প্যানেল প্রকাশ করল দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ। এদিকে শূন্যপদ ১২৮। নতুন পদ তৈরি না হওয়া পর্যন্ত কেউ নিয়োগপত্র পাবেন না, শোনা যাচ্ছে এমনই।
কোথায় অনিশ্চয়তা?
১৩ বছরের অনিশ্চয়তা হালে খানিকটা হলেও কাটছিল। আশার আলোও দেখতে শুরু করেছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। কিন্তু দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ জানায়, তারা প্যানেল প্রকাশ করছে। কিন্তু প্রথমত, ১ হাজার ৮৩৬ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করার কথা থাকলেও এদিন ১ হাজার ৫০৬ জনের নামের প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তাদের যুক্তি, বেশ কয়েকটি সংরক্ষিত বিভাগে প্রার্থী পাওয়া যায়নি। তাই এই প্যানেলে ১ হাজার ৫০৬ জনের নাম রাখা হয়েছে। তবে এঁদের কেউই এখন নিয়োগপত্র পাবেন না। কেন? কারণ, এই মুহূর্তে শূন্যপদের সংখ্যা ১২৮। যতক্ষণ পর্যন্ত ১ হাজার ৫০৬টি শূন্যপদ তৈরি হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত প্যানেলে নাম থাকা কাউকেই নিয়োগপত্র দেওয়া হবে না, জানিয়ে দেয় দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ। ফলে সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তা বহাল চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে।
কী প্রতিক্রিয়া?
এদিন প্যানেল প্রকাশ হলেও সব জেনে চাকরিপ্রার্থীদের কেউ কেউ বলছেন, 'এত দিন পর্যন্ত যত বার বৈঠক হয়েছে, শুনেছি আমাদের জন্য ১ হাজার ৮৩৬টি পদ তৈরিই রয়েছে। নির্দেশিকা জারি হলেই আমাদের নিয়োগপত্র দেওয়া হবে। এই প্রথম সাংবাদিক সম্মেলন করে ১২৮টি শূন্যপদের কথা বলা হল। এই কথাটি যদি ওঁরা আগে বলতেন তা হলে আমরা হলফনামার মাধ্যমে বিষয়টি কোর্টের কাছে পেশ করতে পারতাম।' সেক্ষেত্রে আদালতের তরফেই পদ তৈরির নির্দেশ দেওয়া হত, মনে করছেন চাকরিপ্রার্থীরা। সঙ্গে প্রশ্ন, তা হলে বাকি শূন্যপদ গেল কোথায়? তবে কি ২০১৪ বা ২০১৭-র নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এই শূন্যপদগুলিকেও সামিল করে নেওয়া হয়েছে? এই মুহূর্তে কোনও কথা শুনতে নারাজ তাঁরা। বক্তব্য একটাই, অবিলম্বে তাঁদের জন্য পদ তৈরি করে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে। সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তা ও অসন্তোষের মেজাজ স্পষ্ট।
আরও পড়ুন:ডেঙ্গি প্রতিরোধে 'ব্যর্থতার' অভিযোগ, হাওড়া পুরসভা অভিযান বিজেপির
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)