Kolkata News: ব্রাত্যর বৈঠকে গরহাজির, কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর অনুষ্ঠানে হাজির উপাচার্য-রেজিস্ট্রাররা
WB Education Tussle: ধর্মেন্দ্র প্রধানের অনুষ্ঠানে হাজির উত্তরবঙ্গ, বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর অনুষ্ঠানে হাজির ব্রাত্যর বৈঠকে গরহাজির একাধিক রেজিস্ট্রার।
কলকাতা: ব্রাত্যর (Bratya Basu) বৈঠকে গরহাজির, ধর্মেন্দ্র প্রধানের অনুষ্ঠানে হাজির। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর (Education Minister) অনুষ্ঠানে হাজির একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ধর্মেন্দ্র প্রধানের অনুষ্ঠানে হাজির কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ধর্মেন্দ্র প্রধানের অনুষ্ঠানে হাজির উত্তরবঙ্গ, বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর অনুষ্ঠানে হাজির ব্রাত্যর বৈঠকে গরহাজির একাধিক রেজিস্ট্রার।
ধর্মেন্দ্র প্রধানের অনুষ্ঠানে হাজির: চরমে পৌঁছে গিয়েছে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত। গত শুক্রবার ব্রাত্য বসুর ডাকা বৈঠকে গরহাজির ছিলেন একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রাররা। এবার দেখা গেল কার্যত উল্টো ছবি। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর আমন্ত্রণে হাজির হলেন একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও রেজিস্ট্রাররা। উপস্থিত ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, উত্তরবঙ্গ, বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা।
গত সপ্তাহে বিশ্ববিদ্য়ালয়ের রেজিস্ট্রারদের নিয়ে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। তবে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে ৩১ টি বিশ্ববিদ্য়ালয়ের রেজিস্ট্রারকে ডাকা হলেও অংশ নেন তার অর্ধেকেরও কম, মাত্র ১২ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ১৯ জন রেজিস্ট্রার। কলকাতা,প্রেসিডেন্সি,রবীন্দ্রভারতী,বর্ধমান গৌড়বঙ্গ , ম্য়াকাউটের মতো বিশ্ববিদ্য়ালয়ের রেজিস্ট্রাররাও বৈঠকে আসেননি। রহাজিরার কারণ জানাতে বলে, রেজিস্ট্রারদের চিঠি পাঠানো হয়। আর এই অনুপস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছিলেন খোদ শিক্ষামন্ত্রী। ব্রাত্য বসু বলেছিলেন, “মেসেজ আছে, রাজভবন থেকে বারণ করা হয়েছে। যাতে না যায়। হাড় হিম করা সন্ত্রাস কে তৈরি করছে।’’
সংঘাতে নতুন মোড়: এদিকে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতে নতুন মোড়। এবার আচার্যের (Governor) বিরুদ্ধে আইনি নোটিস ১২ প্রাক্তন উপাচার্যের। আইনি নোটিস পাঠানো হল রাজভবনে, জানালেন প্রাক্তন উপাচার্যরা। ১৫ দিনের মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে । আচার্য ক্ষমা না চাইলে মানহানির মামলার হুঁশিয়ারি। প্রাক্তন উপাচার্যদের সম্পর্কে তিনটি অভিযোগ তোলেন আচার্য। রাজ্যপালের বক্তব্য ছিল প্রাক্তন উপাচার্যরা দুর্নীতিগ্রস্ত, রাজনীতির খেলা খেলেন। প্রাক্তন উপাচার্যদের বিরুদ্ধে ছাত্রী হেনস্থার অভিযোগও তোলেন আচার্য। এই তিনটি কারণেই উপাচার্যদের মেয়াদ বৃদ্ধি করা যায়নি বলে ভিডিও বার্তায় জানান রাজ্যপাল। প্রাক্তন উপাচার্যদের দাবি এই অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা। সেই কারণেই আইনি নোটিস বলে জানিয়েছেন প্রাক্তন উপাচার্যরা।
আরও পড়ুন: Asansol Shootout: পেট্রোল পাম্পে শ্যুটআউট! আসানসোলে ফের চলল গুলি