WB Covid: রাজ্যে ফের করোনায় মৃত্যু, কমে গিয়েও লাফিয়ে বাড়ল সংক্রমণ
WB Covid 19 Bulletin Updates:গত ৪৮ ঘন্টায় ১০০ তে পৌঁছেও ফের বাড়ল কোভিড কেস। গত ২৪ ঘন্টায় লাফিয়ে বাড়ল কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। কোথায় দাঁড়িয়ে রাজ্যের কোভিড গ্রাফ ?
কলকাতা: গত ৪৮ ঘন্টায় ১০০ তে পৌঁছেও ফের বাড়ল কোভিড কেস। গত ২৪ ঘন্টায় লাফিয়ে বাড়ল কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড সংক্রমণ বেড়ে হয়েছে ১৫৪। যদিও মৃত্যু একই জায় দাঁড়িয়ে। গত ২৪ ঘন্টায় কোভিডে মৃত্যু হয়েছে ১ জনের।
WB COVID-19 Daily Health Bulletin: 30 August 2022. A detailed snapshot of all relevant details on COVID-19 in WB. Keep checking.
— Department of Health & Family Welfare, West Bengal (@wbdhfw) August 30, 2022
পশ্চিমবঙ্গ কোভিড-১৯ দৈনিক স্বাস্থ্য বুলেটিন: ৩০ আগস্ট ২০২২। পশ্চিমবঙ্গের কোভিড-১৯ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য পেতে নজর রাখুন।#BengalFightsCorona pic.twitter.com/8OKQ1Ky1v5
রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা (Covid Postive) অনেকটাই বেড়েছে। রাজ্য কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, (WB Covid Bulletin) গত ২৪ ঘন্টায় সারা বাংলায় কোভিডে সংক্রমিত হয়েছেন ১৫৪ জন । যেখানে গত ৪৮ ঘন্টায় কোভিডে আক্রান্তের সংখ্য়া ছিল ১০০ জন এবং গত ৭২ ঘন্টায় ২২২ জন।রাজ্য কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, গত ৪৮ ঘন্টায় সারা বাংলায় হোম আইসোলেশনের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৫৯৯ জন। গত ২৪ ঘন্টায় কোভিডে হোম আইসোলেশনের সংখ্যা হয় ২ হাজার ৪৪৪ জন। পাশাপাশি একই জায়গায় দাঁড়িয়ে পজিটিভিটি রেট। গত ৪৮ ঘন্টায় সারা বাংলায় পজিটিভিটি রেট ছিল (Positivity Rate) ১.৮৪ শতাংশ। কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় ১.৮৪ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় ফের করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১ জনের।
আরও পড়ুন, আমতায় ১৫-২০ টি তাজা বোমা ! ঘটনাস্থলে সিআইডি-র বোম স্কোয়াড
প্রসঙ্গত, রাজ্যে কোভিডের প্রথম বর্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষের ঢেউ অবধি সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল দ্বিতীয় বর্ষ। কারণ ফুসফুসে সংক্রমণ হয়ে সবথেকে বেশি ভয়াবহতা দেখা দিয়েছিল সেবছরই। কোভিড ভ্যাকসিন নিয়ে উৎকণ্ঠা থেকে শুরু করে হুড়োহুড়ি সবই ছিলব। কিন্তু হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সুযোগ যেমন অনেকে পাননি। তেমনই অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে বাড়িও ফিরতে পারেননি। তারপর কোভিড বিধির জেরে প্রিয় জনের বিয়োগে, শেষ দেখাটাও দেখতে পারেনি পরিবার। কারণ সংক্রমণের ভয়াবহতা ছড়িয়েছিল সর্বত্র। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ওমিক্রণে পজিটিভ ব্যাক্তিরা সেহারে প্রাণ হারাননি। অর্থাৎ দ্বিতীয় ঢেউয়ের থেকে পজিটিভ কেস বেশি হলেও, মৃত্যুর হার কম ছিল অনেকটাই। তবুও চতুর্থ ঢেউ নিয়ে উদ্বেগ ক্রমশ বেড়েছে।