![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Panchayat Election:নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বাইক মিছিলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
Paschim Medinipur:নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বাইক মিছিল করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা ১ নম্বর ব্লকের ঘটনা।
![Panchayat Election:নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বাইক মিছিলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে TMC Allegedly Ran Bike Rally In Support Of Its Candidate At Chandrakona Violating State Election Commissions Direction Panchayat Election:নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বাইক মিছিলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/06/29/d877a3cc3c24b477219a1e5dcf5fe6f51688035787722482_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সোমনাথ দাস, পশ্চিম মেদিনীপুর: নির্বাচন কমিশনের (West Bengal State Election Commission) নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বাইক মিছিল করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের (TMC) বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) জেলার চন্দ্রকোনা ১ নম্বর ব্লকের ঘটনা। সেখানকার লক্ষ্মীপুর অঞ্চল জুড়ে বিভিন্ন গ্রামে তৃণমূল জেলা পরিষদের প্রার্থী অভিজিৎ ধাড়ার সমর্থনে এই বাইক মিছিলের ছবি ধরা পড়ে, বলে অভিযোগ।
কী ঘটেছিল?
অভিযোগ, বাইক মিছিলের সামনে ছিল একটি ট্যাবলো গাড়ি যাতে জেলা পরিষদের প্রার্থী অভিজিৎ ধাড়াকে দেখা গিয়েছে। ঠিক তাঁর পিছনেই সার দিয়ে রয়েছে একাধিক বাইক। প্রার্থীর সমর্থনে গ্রামে গ্রামে দাপিয়ে বেরাল তৃণমূল কংগ্রেসের এই বাইক মিছিল। যদিও নির্বাচন কমিশন পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারে কোনও রকম বাইক মিছিলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তা হলে সেই জায়গায় খোদ শাসকদলের তরফে কমিশনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য হল কী ভাবে? প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বাইক মিছিলের বিষয়টি অস্বীকার করেছে শাসকদল তৃণমূল। এই বিষয়ে চন্দ্রকোনা ১ নম্বরের ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মহাদেব মল্লিক জানান, এক জায়গায় পথসভা করার জন্য বাইক নিয়ে জড়ো হয়েছিলেন কর্মী সমর্থকরা। বাইক মিছিল করা হয়ে থাকলে ভুল হয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে বিশদে খোঁজ নিয়ে দেখা হবে বলেও জানান তিনি। যদিও বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সদস্য রাজীব পালের বক্তব্য, শাসকদলের এই বাইক মিছিল আদপে এলাকায় দাপিয়ে বেড়িয়ে ভয় ভীতি তৈরি করার কৌশল। বর্তমানে এই রাজ্য কমিশন,পুলিশ, সরকার আর তৃণমূল সকলে একই, দাবি তাঁর। তবে ভোটে মানুষ ঠিক এর জবাব দেবেন, বিশ্বাস গেরুয়া শিবিরের।
প্রেক্ষাপট...
পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারের জন্য একাধিক বিধিনিষেধ জারি করেছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। বাইক মিছিল নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি বলা হয়েছিল, একটি থানা এলাকায় কোনও রাজনৈতিক দল বা তাদের প্রার্থী, দিনে সর্বাধিক তিনটি সভা করতে পারবেন।সভা ও মিছিলের জন্য, অন্তত ৩ দিন আগে থানা থেকে অনুমতি চেয়ে আবেদন করতে হবে। সকাল ১০ থেকে রাত ৮টার মধ্যে আবেদনপত্র থানায় জমা দেওয়া যাবে।আগে যে দল আবেদন করবে, তারাই পাবে অগ্রাধিকার। এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য রেজিস্টারে নথিবদ্ধ করবেন ওসি। শুধুমাত্র আবেদনপত্র জমা দিলেই হবে না, ওসি-র অনুমতি মিললে, তবেই করা যাবে সভা ও মিছিল। পাশাপাশি, ভোটের সময় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করতে হবে। বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে হবে। কোনও গাফিলতি বরদাস্ত করবে না কমিশন।
আরও পড়ুন:কেমন আছেন তিনি? ট্য়ুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী, সঙ্গে জানালেন শুভেচ্ছাও
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)