(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Top Entertainment News: অনন্ত রাধিকার বিয়ে উপলক্ষ্যে মন্দির, শ্বশুরবাড়িতে রকুলপ্রীতের প্রথমদিন, আজকের বিনোদনের সারাদিন
Top Entertainment News Today: আজ বিনোদন দুনিয়ায় নজর কাড়ল কোন কোন খবর? দেখে নিন বিনোদনের সারাদিন
কলকাতা: গোটা জামনগর সেজেছে অম্বানি-পুত্র অনন্ত অম্বানি (Anant Ambani) ও রাধিকা মার্চেন্ট (Radhika Merchant)-এর বিবাহ উপলক্ষ্যে। বিভিন্ন বিলাসবহুল আয়োজন থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান.. সব মিলিয়ে, সবাই এখন তাকিয়ে মার্চের ১-ত তারিখের দিকে। এই দিনগুলোতেই জামনগরে বসবে অনন্ত-রাধিকার বিয়ের আসর। আর সেই উপলক্ষ্যে, বিশেষ একটি আয়োজন করা হয়েছে অম্বানি পরিবারে তরফে। অন্যদিকে, স্বপ্নের রাত.. শ্বশুরবাড়িতে প্রথম রান্না। ব্যক্তিগত জীবনের যেন সেরা সময়টা উপভোগ করছেন অভিনেত্রী রকুলপ্রীত সিং (Rakul Preet Singh) এবং অভিনেতা প্রযোজক জ্যাকি ভাগনানি (Jackky Bhagnani)। বিয়ের সঙ্গীত থেকে শুরু করে প্রথমবার নতুন বাড়িতে রান্না করা, সোশ্যাল মিডিয়ায় জীবনের টুকরো টুকরো ছবিগুলি ভাগ করে নিচ্ছেন নববধূ। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক, রকুল-জ্যাকির বিয়ের মুহূর্তদের... আজ বিনোদন দুনিয়ায় নজর কাড়ল কোন কোন খবর? দেখে নিন বিনোদনের সারাদিন
বদলে গেল জীবন, 'বরদান' পেলেন বিক্রান্ত-শীতল
সদ্য বাবা হয়েছেন অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি (Vikrant Massi), মা হয়েছেন শীতল ঠাকুর (Shital Thakur)। জন্মের ২ সপ্তাহ পরে পুত্রসন্তানের ছবি প্রকাশ্যে আনলেন বলিউড অভিনেতা। প্রকাশ্যে আনলেন একরত্তির নামও।সোশ্যাল মিডিয়ায় বিক্রান্ত ২টি ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন। একটি, তাঁর ও শীতলের কোলে একরত্তি আর স্ত্রী ও পুত্রকে আগলে রয়েছেন বিক্রান্ত। আর শান্তিতে ঘুমাচ্ছে একরত্তি। দুজনেই তাকিয়ে রয়েছেন একরত্তির দিকে। পরের ছবিতে তিনি প্রকাশ্যে এনেছেন ছেলের নাম। একটি ছোট্ট পুতুল হাতি একটি বাস্কেটে বসে উড়তে একটি বেলুনে, আর সেই বেলুনে লেখা রয়েছে খুদের নাম, বরদান (Vardaan)। 'বরদান' শব্দের অর্থ আশীর্বাদ দান বা ঈশ্বরের আশীর্বাদ। বিক্রান্ত আর শীতলের জীবনে যে সত্যিই আশীর্বাদ হয়ে এসেছে এই খুদে, সেই কথাই যেন ফুটে উঠেছে খুদের নামকরণে।
শহর থেকে দূরে সৌমিতৃষা, কেক নয়, কৃষ্ণদর্শন-প্রসাদে পালন জন্মদিন
জন্মদিন মানেই যেন কেক, বন্ধু-প্রিয়জনদের নিয়ে পার্টি আর জমকালো আয়োজন। কিন্তু, তিনি তো ছোটপর্দার 'মিঠাই' (Mithaai)। ধারাবাহিকে তাঁর চরিত্র ছিল কৃষ্ণভক্ত। ব্যক্তিগত জীবনেও যেন তাঁর মধ্যে বেঁচে রয়েছে 'মিঠাই'। আর তাই... জন্মদিনে তিনি পাড়ি দিলেন বৃন্দাবন। কেক নয়, প্রসাদ খেয়েই পালন করলেন জন্মদিন। সৌমিতৃষা কুণ্ডু (Soumitrisha Kundoo)। ইতিমধ্যেই তিনি নিজের জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন টলিউডে। ছোটপর্দায় চূড়ান্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন, কাজ করেছেন বড়পর্দাতেও। তাও আবার দেব (Dev) -এর বিপরীতে। বক্সঅফিসে সাফল্য পেয়েছে 'প্রধান' (Pradhaan) ছবিটি। আগামীতেও একাধিক ছবিতে কাজ করার কথা রয়েছে সৌমিতৃষার। ব্যস্ততা পেরিয়ে আপাতত পাড়ি দিয়েছেন বৃন্দাবন। বাবা-মায়ের সঙ্গে।
অনন্ত রাধিকার বিয়ে উপলক্ষ্যে তৈরি হচ্ছে মন্দির
গোটা জামনগর সেজেছে অম্বানি-পুত্র অনন্ত অম্বানি (Anant Ambani) ও রাধিকা মার্চেন্ট (Radhika Merchant)-এর বিবাহ উপলক্ষ্যে। বিভিন্ন বিলাসবহুল আয়োজন থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান.. সব মিলিয়ে, সবাই এখন তাকিয়ে মার্চের ১-ত তারিখের দিকে। এই দিনগুলোতেই জামনগরে বসবে অনন্ত-রাধিকার বিয়ের আসর। আর সেই উপলক্ষ্যে, বিশেষ একটি আয়োজন করা হয়েছে অম্বানি পরিবারে তরফে। কী সেই আয়োজন? একটি বিশাল কমপ্লেক্সের মধ্যে ১৪টি মন্দির নির্মাণ করা হচ্ছে অম্বানিদের পৃষ্ঠপোষকতায়। বিভিন্ন প্রদেশ থেকে অনেক শিল্পীকে নিয়ে আসা হয়েছে এই সমস্ত মন্দির নির্মাণের জন্য। একটি বিশাল মন্দির থাকবে কমপ্লেক্সের ঠিক মাঝখানে, বাকি মন্দিরগুলি বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিড়িয়ে। মন্দিরের দেওয়ালে আঁকা হয়েছে বিভিন্ন ছবি। রঙ-তুলিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের আখ্যান, বিভিন্ন দেবদেবীর গল্প। এখানেই শেষ নয়, এক্কেবারে আদি রীতি মেনে তৈরি হচ্ছে মন্দিরগুলি। মূলত ব্যবহার করা হচ্ছে বিশেষ ধরনের পাথর, চুন-সুরকি ইত্যাদি জিনিসের।
রামমন্দির থেকে প্রসাদ এল রকুলপ্রীত-জ্যাকির জন্য, প্রথম কী রান্না করলেন নববধূ?
স্বপ্নের রাত.. শ্বশুরবাড়িতে প্রথম রান্না। ব্যক্তিগত জীবনের যেন সেরা সময়টা উপভোগ করছেন অভিনেত্রী রকুলপ্রীত সিং (Rakul Preet Singh) এবং অভিনেতা প্রযোজক জ্যাকি ভাগনানি (Jackky Bhagnani)। বিয়ের সঙ্গীত থেকে শুরু করে প্রথমবার নতুন বাড়িতে রান্না করা, সোশ্যাল মিডিয়ায় জীবনের টুকরো টুকরো ছবিগুলি ভাগ করে নিচ্ছেন নববধূ। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক, রকুল-জ্যাকির বিয়ের মুহূর্তদের... আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন রকুলপ্রীত। বেজ ও সাদা-রুপোলি লেহঙ্গায় সেজেছিলেন রকুল। অন্যদিকে জ্যাকি পরেছিলেন ভারি কাজের গাঢ় নীল ব্লেজার। রকুলের এই পোশাক বানিয়েছেন ফাল্গুনী। বিয়ের প্রত্যেকদিনের অনুষ্ঠানের জন্য এক একজন ডিজাইনারকে বেছেছিলেন রকুলপ্রীত। তাঁর বিয়ের পোশাকও ছিল নজরকাড়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ রকুলপ্রীত শেয়ার করে সঙ্গীতের যে ছবি নিয়েছেন, সেখানে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অনেকেই। প্রসঙ্গত, রকুলপ্রীত শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে পালন করেছেন 'চৌখা চারদানা'। নববধূকে পালন করতে হয় রীতি। শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে প্রথমদিন তাঁকে কোনও মিষ্টি পদ রান্না করতে হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই রান্নার ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন রকুলপ্রীত। সেই ছবিতেই স্পষ্ট, সুজির হালুয়া তৈরি করেছেন তিনি। বোঝায় যায়, সমস্ত রীতিনীতি খুশিমনেই মানছেন রকুলপ্রীত। অভিনেত্রী নন... তিনি এখন নববধূই।
'সিদ্ধার্থ আমার কাছে....', প্রেমে পড়ার কারণ খোলসা করলেন কিয়ারা
তাঁদের প্রেম যেন রূপকথার। রুপোলি পর্দার গল্পর থেকে প্রেমের শুরু, শুরু কাছে আসার। আর তারপরে, রাজস্থানের রাজকীয় বিয়ের আসরে শুরু করা জীবনের নতুন অধ্যায়.. সিদ্ধার্থ মলহোত্র (Siddharth Malhotra) আর কিয়ারা আডবাণী (Kiara Advani)-র প্রেমের গল্প যেন এখনও নতুন অনুরাগীদের কাছে। বিয়ের আগে কখনোই নিজেদের প্রেম, সম্পর্ক নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলেননি তাঁরা। তবে বিয়ের পরে বারে বারেই কিয়ারা বলেছেন তাঁর বিবাহিত জীবনের কথা। একাধিক টক শো-তে কিয়ারা অকপটে স্বীকার করে নিয়েছেন, বিয়ে করে তিনি কত সুখী। তবে কীভাবে হয়েছিল সেই রূপকথার প্রেমের শুরু? কেন সিদ্ধার্থকেই মন দিয়েছিলেন কিয়ারা? এবিপি নেটওয়ার্ক (ABP Network) আয়োজিত 'আইডিয়াজ় অফ ইন্ডিয়া' (Ideas of India)-তে এসে কিয়ারা অকপটে স্বীকার করে নিলেন.. কেমন করে শুরু হয়েছিল তাঁদের প্রেমের গল্প। 'আইডিয়াজ় অফ ইন্ডিয়া' -তে এসে, চেতন ভগতের (Chetan Bhagan) প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, 'ঠিক এমন কোনও দিন বা ক্ষণ নেই, যখন আমার মনে হয়েছিল সিদ্ধার্থকে ভালবেসে ফেলেছি। আসলে ওর সম্পর্কে আমার একটা কথাই বলতে ইচ্ছা করে। সিদ্ধার্থ আমার কাছে বাড়ির মতো। ঠিক বাড়িতে থাকলে যেমন শান্তি, ভাললাগা, আরাম কাজ করে.. সিদ্ধার্থের সঙ্গে সম্পর্ক যেন আমার কাছে তাই। আসলে আমি এমন একটা বাড়ি থেকে এসেছি, যেখানে একে অপরকে সবাই ভালবাসে, সবার খেয়াল রাখে। সিদ্ধার্থ আমার কাছে তেমনই। সিদ্ধার্থের সঙ্গে এমনই অনুভূতি হয়েছিল আমার। আসলে আমি ভীষণভাবে ব্যালেন্স করতে পারি ব্যক্তিগত জীবন আর কেরিয়ার। আমি বিয়ের আগে কখনও ভাবিনি, কী করে সামলাব সবটা। মনে হয়েছিল, ঠিক পারব আর নিজের জন্য একটা উদাহরণ তৈরি করব।'