Entertainment News: 'মহানায়ক' কটাক্ষ অঙ্কুশের ছবিতে, কঙ্গনার নিশানায় কর্ণ জোহরের সিনেমা, আজকের 'সোশ্যালে সেরা'
Entertainment News Update: দিনের শেষে, আমরা খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করব সেই সব সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টকে, যা নজর কাড়ল আলাদাভাবে। টলিউড থেকে বলিউড আমরা দিন শেষে খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করব সোশ্যালের সেরাদের।
কলকাতা: আজকাল সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) ছাড়া এক মুহূর্তও চলা দায়। প্রচারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়া। তা কোনও ছবির ক্ষেত্রেই হোক, বা কোনও তারকার নিজস্ব প্রচারই হোক। তারকা, প্রযোজনা সংস্থা তো বটেই, সাধারণ মানুষও সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের জীবনের প্রত্যেক মুহূর্তের আপডেট শেয়ার করতে বেশ পছন্দ করেন। শুধু নিজেদের কাজই নয়, নিজেদের দৈনন্দিন জীবনের টুকরো মুহূর্তও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নেন তারকারা। আর সেসব দেখতে মুখিয়ে থাকেন অনুরাগীরা। টলিউড (Tollywood) থেকে বলিউড (Bollywood)... প্রায় প্রত্যেক তারকাই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভীষণভাবে সক্রিয়। আমরা প্রতিদিন খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করব সেই সব সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টকে, যা নজর কাড়ল আলাদাভাবে। সে প্রচারই হোক বা নিছক আলসে মুহূর্ত.. টলিউড থেকে বলিউড, আমরা প্রতিদিন খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করব, বিনোদন দুনিয়ার সোশ্যালের সেরা খবরগুলোকে।
অঙ্কুশের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট
শনিবার নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে একটি ছবি পোস্ট করলেন অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরা। নীল সমুদ্র, তার সামনে সাদা পোশাকে দাঁড়িয়ে অভিনেতা। চোখে রোদচশমা, পকেটে হাত। ক্যাপশনে লিখলেন, 'শুধুই অনুভূতি'। অভিনেতার এই পোস্টে এক অনুরাগী কমেন্ট করেন, 'ওয়ান্টেড ছবির সলমন খানের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে'। অপর একজন লিখলেন, 'খুব মিষ্টি'। তবে এত প্রশংসার মাঝেও একাধিক নেটিজেন তাঁর দিকে ছুড়লেন 'মহানায়ক' কটাক্ষ। কেউ লিখলেন, 'এই তো আমাদের মহানায়ক!... কেমন আছো?' অনেকেই তাঁকে 'মহানায়ক' সম্বোধন করেন কমেন্টে। ছবিটি অঙ্কুশ ও ঐন্দ্রিলার ট্রিপের বলেই মনে হচ্ছে।
View this post on Instagram
কর্ণ জোহরের ছবিকে কটাক্ষ কঙ্গনার
নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে একটি স্টোরি পোস্ট করে 'রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি' ছবি সম্পর্কে কঙ্গনা রানাউত লেখেন। অভিনেত্রী লেখেন, 'দর্শককে আর বোকা বানানো সম্ভব নয়। তাঁরা নকল সেটে ভরা বীভৎস এবং সৃজনশীলভাবে দুর্বল ফিল্মগুলি এবং শীর্ষস্থানীয় নকল পোশাককে প্রত্যাখ্যান করেছেন। কারা বাস্তব জীবনে এমন পোশাক পরেন আর দিল্লিতেও বা এমন ঘরও কোথায় দেখা যায়? কী ফালতু! কর্ণ জোহরের ওপর ধিক্কার কারণ নিজেরই নব্বইয়ের দশকের সিনেমা তিনি নকল করেছেন... তাছাড়াও এই বোকা সিনেমার জন্য কীভাবে তিনি ২৫০ কোটি টাকা খরচ করেছেন? এসবের জন্য কে ওঁদের টাকা দেয় যেখানে আসল প্রতিভারা ফান্ডের অভাবে কাজ পায় না।' তিনি আরও লেখেন, 'ভারতীয় দর্শক পারমাণবিক অস্ত্রের উত্স এবং পরমাণু বিজ্ঞানের জটিলতার উপর ৩ ঘণ্টার দীর্ঘ চলচ্চিত্র দেখছেন আর এখানে নেপো গ্যাংয়ের সেই একই শাশুড়ি বৌমার কান্নাকাটি, কিন্তু একটা সিরিয়াল বানানোর জন্য ২৫০ কোটি টাকা কেন লেখে ওঁর...? অগুন্তিবার এই একই ছবি বানানোর জন্য লজ্জা হওয়া উচিত কর্ণ জোহর। নিজেকে ভারতীয় সিনেমার ধ্বজাধারী বলা এবং চিরকাল তাকে পিছনে টেনে নিয়ে যাওয়া... এভাবে টাকা নষ্ট করবেন না, ইন্ডাস্ট্রির জন্য মোটেও ভাল সময় নয় এটি, এবার অবসর নিন এবং অল্পবয়সী পরিচালকদের নতুন ও বৈপ্লবিক ছবি তৈরি করতে দিন।'
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন