![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Jeet Ganguly on Tarun Majumdar: 'বাংলা ছবিতে তরুণ মজুমদারের মতো রবীন্দ্রসঙ্গীতের ব্যবহার কেউ করেননি'
Jeet Ganguly on Tarun Majumdar: এবিপি আনন্দকে জিৎ বলছেন, 'তরুণ মজুমদারের ছবিতে রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রয়োগ ছিল চোখে পড়ার মতো। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কাছে ওনার চলে যাওয়াাটা খুব বড় একটা ক্ষতি'
![Jeet Ganguly on Tarun Majumdar: 'বাংলা ছবিতে তরুণ মজুমদারের মতো রবীন্দ্রসঙ্গীতের ব্যবহার কেউ করেননি' Jeet Ganguly on Tarun Majumdar: Musician Jeet Ganguly shares his feeling about Tarun Majumdar death Jeet Ganguly on Tarun Majumdar: 'বাংলা ছবিতে তরুণ মজুমদারের মতো রবীন্দ্রসঙ্গীতের ব্যবহার কেউ করেননি'](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/07/04/dfe9db24f550571ceccc07375f4653791656936911_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: তাঁর ছবির অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয় ছিল গান, বিশেষ করে রবীন্দ্রসঙ্গীত। 'দাদার কীর্তি' (Dadar Kirti) থেকে শুরু করে ভালোবাসা ভালোবাসা (Bhalobasha Bhalobasha) বা আলো (Alo), গানের সুরে তিনি মন ভরিয়ে দিয়েছেন দর্শকদের। আজ সেই কিংবদন্তি পরিচালক তরুণ মজুমদারের প্রয়াণে সঙ্গীতশিল্পী জিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Jeet Ganguly) মনে পড়ে যাচ্ছে তাঁর ছবির গানের কথা।
এবিপি আনন্দকে জিৎ বলছেন, 'তরুণ মজুমদারের ছবিতে রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রয়োগ ছিল চোখে পড়ার মতো। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কাছে ওনার চলে যাওয়াাটা খুব বড় একটা ক্ষতি। ছবির পরিস্থিতি আর রবীন্দ্রসঙ্গীতের যে মেলবন্ধন উনি ছবিতে দেখিয়েছেন, আমার মনে হয় না বাংলা চলচ্চিত্রে এমন কাজ আর কেউ করেছেন। আমি তখন স্কুলে। দাদার কীর্তি, ভালোবাসা, ভালোবাসার গান শুনে আমি বড় হয়েছি। একবারই ওনার সান্নিধ্যে আসতে পেরেছি। তখন আমি গীটার বাজাতাম। ওনার পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেছিলাম মনে আছে। আমরা কমার্শিয়াল ছবির কথা বলি। কিন্তু তরুণ মজুমদার দেখিয়ে দিয়ে গিয়েছেন, ছবি সবার জন্য বানাতে হয়। ওনাকে প্রণাম জানাই। ওঁর আত্মা শান্তি পাক।'
আরও পড়ুন: Tarun Majumdar Death: 'বাবাকে হারালাম', তরুণ মজুমদারের মৃত্যুতে গলা বুজে এল দেবশ্রীর
তরুণ মজুমদারের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা এবিপি আনন্দের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেতা সোহম চক্রবর্তীও। এবিপি আনন্দকে (ABP Ananda) সোহম বলছেন, 'ছোটবেলায় ওঁর সঙ্গে আমার তিনটি ছবির কথা হয়েছিল। কিন্তু একটাও আমি করে উঠতে পারিনি। কারণ সেইসময়ে উনি মার্চ মাসে শ্যুটিং করতেন। আর আমার বার্ষিক পরীক্ষা চলত। চতুর্থ ছবির জন্যও ডাক পেয়েছিলাম কিন্তু করা হয়ে ওঠেনি সেটাও। কারণ সেসময় সত্যজিৎ রায়ের (Satyajit Roy) 'শাখাপ্রশাখা'-র (Sakha Proshakha) শ্যুটিং হওয়ার কথা ছিল। বাবা-মা বুঝতে পারছিলেন না, কোন ছবিতে আমার অভিনয় করা উচিত। এই কথা যখন তরুণ মজুমদারের কানে গিয়ে পৌঁছয়, উনি বলেন ও মানিকদার ছবিটাই করুক, ওকে আমি আবার ডাকব। সেদিনই উনি প্রমাণ করে দিয়েছিলেন, কত বড় মানুষ উনি।'
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)