Alia Bhatt: আলিয়া ভট্টের এই পোশাকটির দাম আন্দাজ করতে পারছেন?
গোলাপি টপ, কালো প্যান্ট ও জ্যাকেটে দেখা যায় অভিনেত্রীকে। আলিয়ার ওই গোলাপি টপটির দাম কত জানেন?
মুম্বই: শীঘ্রই মা হবেন বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভট্ট (Alia Bhatt)। চলতি বছর বিয়ে সারার পরই মা হতে চলার খবর প্রকাশ্যে আনেন। সম্প্রতি তাঁর যে ছবিগুলি পোস্ট করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে, সেখানে তাঁর চোখে মুখে প্রেগনেন্সি গ্লো স্পষ্ট। কিছুদিন আগেই রণবীর কপূরের সঙ্গে তাঁদের আগামী ছবি 'ব্রহ্মাস্ত্র'র প্রচারে আসেন আলিয়া ভট্ট। গোলাপি টপ, কালো প্যান্ট ও জ্যাকেটে দেখা যায় অভিনেত্রীকে। আলিয়ার ওই গোলাপি টপটির দাম কত জানেন?
কত দামের পোশাক পরে 'ব্রহ্মাস্ত্র'র প্রচার করলেন আলিয়া ভট্ট?
সদ্য নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে বেশ কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছেন বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভট্ট। ছবিগুলিতে তাঁকে একটি গোলাপি টপে দেখা যাচ্ছে। পোশাক থেকেই স্পষ্ট তাঁর বেবি বাম্প। বিভিন্ন সূত্র অনুযায়ী খবর, অভিনেত্রীর ওই পোশাকটিক দাম প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা। স্টাইল স্টেটমেন্টে সবসময়ই নজর কাড়েন 'রাজি' অভিনেত্রী। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেও তাঁর একের পর এক পোশাক নজর কাড়ছে।
আরও পড়ুন - Sonam Kapoor: সোনম কপূরের সদ্যোজাত সন্তানের ডাকনাম রাখলেন বোন রিয়া
নেপোটিজম প্রসঙ্গে আলিয়া ভট্ট-
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি 'নেপোটিজম' বিতর্ক নিয়ে মুখ খুলেছেন আলিয়া ভট্ট। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের কর্মক্ষেত্রে উন্নতি, নিজের ছবি, সদ্যমুক্তিপ্রাপ্ত 'ডার্লিংস' এবং স্বজনপোষণ বিতর্ক নিয়ে কথা বলেন আলিয়া ভট্ট। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিনিয়ত 'তারকা সন্তান'দের যে ট্রোলের শিকার হতে হয় সেই নিয়ে মন্তব্য করেন অভিনেত্রী। আলিয়ার মতে এই সমস্ত আলোচনা বন্ধ করার একমাত্র উপায় সিনেমায় তাঁর দুর্দান্ত অভিনয়। আলিয়া ভট্টের কথায়, 'আমি বিশ্বাস করি এই সমস্ত আলোচনা একমাত্র আমার ছবির মাধ্যমে বন্ধ করতে পারি। অর্থাৎ কোনও প্রতিক্রিয়া দেব না, খারাপও লাগবে না। অবশ্যই খারাপ লাগত। কিন্তু আপনি যে কাজের জন্য সম্মানিত এবং ভালবাসা পাচ্ছেন সেই কাজের জন্য খারাপ বোধ করা একটি ছোট মূল্য। আমি গঙ্গুবাইয়ের মতো ছবি উপহার দিয়েছি। তাহলে, শেষ হাসি কে হাসছে? অন্তত, আমার পরের ফ্লপ ছবি আসা পর্যন্ত আমিই হাসছি।' আলিয়া ভট্টের কথায়, 'আমি বিশ্বাস করি এই সমস্ত আলোচনা একমাত্র আমার ছবির মাধ্যমে বন্ধ করতে পারি। অর্থাৎ কোনও প্রতিক্রিয়া দেব না, খারাপও লাগবে না। অবশ্যই খারাপ লাগত। কিন্তু আপনি যে কাজের জন্য সম্মানিত এবং ভালবাসা পাচ্ছেন সেই কাজের জন্য খারাপ বোধ করা একটি ছোট মূল্য। আমি গঙ্গুবাইয়ের মতো ছবি উপহার দিয়েছি। তাহলে, শেষ হাসি কে হাসছে? অন্তত, আমার পরের ফ্লপ ছবি আসা পর্যন্ত আমিই হাসছি।' তিনি আরও বলেন যে, প্রতিটি শিল্পে স্বজনপোষণ আছে এবং নিজের স্থানের সুযোগ নিয়ে প্রিয় মানুষকে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। আলিয়ার মতে, যদি কেউ তারপরেও নিজের যোগ্যতা প্রমাণ না করতে পারে তাহলে সে কোম্পানির বোঝা। ঠিক তেমনই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির ক্ষেত্রেও ঘটে বলে দাবি আলিয়ার। অভিনেত্রীর বক্তব্য, 'আরও একটা কথা, আমি কোথায় জন্ম নেব সেটা কীভাবে আমি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, ভাই? কাল যদি আমার সন্তান সিনেমা বা অভিনয়ে পা রাখতে চায় তাহলে তাকে তার নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। অর্থাৎ প্রচণ্ড মোটা চামড়া হতে হবে।'