Rukmini Maitra: জগদীপ ধনকড়ের আমন্ত্রণে দিল্লিতে রুক্মিণী মৈত্র! নেপথ্যের কারণ কী?
Rukmini Maitra News: কেন হঠাৎ দিল্লি গেলেন রুক্মিণী?

কলকাতা: তাঁর ছবি 'বিনোদিনী' দর্শকদের মধ্যে প্রশংসা পেয়েছে। ইতিমধ্যেই ৭৫ দিন পার করে ফেলেছে রুক্মিণী মৈত্র (Rukmini Maitra) অভিনীত এই ছবি। আর এবার সেই ছবি নিয়ে উপরাষ্ট্রপতির বাড়িতে হাজির রুক্মিণী। 'বিনোদিনী'-র স্ক্রিনিং হয়েছে দিল্লিতে উপরাষ্ট্রপতিরা বাড়িতে। সেখানে হাজির হয়েছিলেন রুক্মিণী নিজেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিনেত্রী ভাগ করে নিলেন সেই অভিজ্ঞতা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় রুক্মিণী লিখেছেন, 'বিনোদিনী'-র ৭৫ বছর পূর্তিতে আমার সুযোগ হয়েছিল দিল্লিতে মাননীয় উপরাষ্ট্রপতির বাড়িতে গিয়ে এই ছবিটি স্ক্রিনিং করার। শ্রী জগদীপ ধনকড় নিজে আমায় তাঁর বাড়িতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। আমার জন্য এটা একটা বিশাল বড় পাওয়া আর ওঁকে আমার ছবিটা দেখার জন্য কী বলে যে ধন্যবাদ দেব, জানি না। উনি ছবিটির প্রশংসা করেছেন আর বিনোদিনী দাসীকে নিয়ে যে গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলি উনি বলেছেন, তাতে আমার মনে হয়েছে এই ছবিটার জন্য এই সম্মান জরুরি ছিল। ধনকড়জীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সুদেশ ম্যাম। ওঁর ভালবাসা আর স্নেহ আমি হৃদয়ে বহন করে নিজের বাড়ি পর্যন্ত নিয়ে এসেছি। জগদীপ ধনকড়জী আর সুদেশ ম্যামকে অনেক ধন্যবাদ এত ভাল করে কিছুটা সময় কাটানোর জন্য ও এতটা ভালবাসা দেওয়ার জন্য। আমার ওপর প্রতিদিন আশীর্বাদ বর্ষিত হোক।'
অন্যদিকে, ইতিমধ্যেই নিজের পরের ছবির শ্য়ুটিং শেষ করে ফেলেছেন রুক্মিণী। শেষ হল অর্ণব মিদ্যার নতুন ছবি 'হাঁটি হাঁটি পা পা'-র শ্যুটিং। রুক্মিণী মৈত্রের (Rukmini Maitra)-র বিপরীতে দেখা যাবে চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তীকে (Chiranjeet Chakraborty)। একজন বাবা মেয়ের চরিত্রে দেখা যাবে তাঁদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় সদ্য একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন রুক্মিণী। জানিয়েছেন, তিনি তাঁর অন্যতম প্রিয় একটি কাজের শ্যুটিং শেষ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় রুক্মিণী পোস্ট শেয়ার করে লিখেছেন, 'শিডিউল ২ ও অন্তিম শিডিউলের শ্যুটিং শেষ করলাম আমরা। শ্যুটিং সেটে আমার অন্যতম শান্তির একটা অভিজ্ঞতা হল। বড়পর্দায় দেখা হচ্ছে, গরমে।'
রুক্মিণীর সঙ্গে শ্যুটিং করার অভিজ্ঞতা নিয়ে অর্ণব মিদ্যা বলেছিলেন, 'অনেকেই মনে করেন, রুক্মিণী তারকা। কিন্তু কাজ না করলে বুঝতেই পারতাম না ও এত মাটির কাছাকাছি মানুষ। বারে বারে শট দিতে কোনও বিরক্তি নেই। সারাক্ষণ সেটে থাকা, এমনকি সেট তৈরি হওয়ার সময়ও ও এসে বসে থেকেছে। আত্মস্থ হতে চেয়েছে সেটের বাড়িটার সঙ্গে, চরিত্রের সঙ্গে। প্রথমদিনই ও যা পারফর্মম্যান্সটা দিল, আমি মুগ্ধ। তবে আজ শুধু ওরই শ্যুটিং ছিল। আশা করছি চিরঞ্জিত বাবুর সঙ্গে ওঁর বাবা-মেয়ের গল্পটা জমে যাবে। আমি তো সবসময় সম্পর্ক নিয়ে গল্প বলতেই ভালবাসি। 'হাঁটি হাঁটি পা পা'-ও তেমনই একটা সম্পর্কের গল্প।'
View this post on Instagram






















