এক্সপ্লোর
Advertisement
পাক আত্মীয়ের সঙ্গে সম্পত্তি নিয়ে বিতর্কে সেফ আলি খান
ভোপাল: একেই তো পরপর ছবি ফ্লপ। আর এখন গোদের ওপর বিষফোঁড়া সম্পত্তি নিয়ে ঝঞ্ঝাট। সেফ আলি খানের সময়টা সত্যিই ভাল যাচ্ছে না।
পাকিস্তানের লাহোরের এক দাঁতের ডাক্তার ইয়াসের মির্জা দাবি করেছেন, তিনিই ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের আসল উত্তরসূরী, অতএব পতৌদিদের ভোপালের যাবতীয় সম্পত্তি আসলে তাঁর।
২৯ বছর বয়সি ইয়াসের এমার্জেন্সি পাসপোর্ট নিয়ে ওয়াঘা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে চলেও এসেছেন। তাঁর বক্তব্য, তাঁর ঠাকুমা রাবিয়া সুলতান ভোপালেই থাকতেন, মারাও গিয়েছেন এখানেই। তিনি হামিদুল্লাহ খানের ছোট মেয়ে। তাই নাতি হিসেবে হামিদুল্লার সম্পত্তির আসল মালিক তিনি। এ নিয়ে জব্বলপুর হাইকোর্টে আবেদনও করেছেন ইয়াসের। তাঁর দাবি, তাঁকে নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রকৃত উত্তরাধিকারী হিসেবে মেনে নেওয়া হোক, যাতে তিনি ভোপালে নবাবের কোটি কোটি টাকা মূল্যের ৩০টির মত বিতর্কিত সম্পত্তির মালিকানা চাইতে পারেন।
তবে সেফ ও তাঁর মা শর্মিলা ঠাকুর ইয়াসেরের দাবির বিরোধিতা করেছেন। তাঁদের বক্তব্য, তিনি পাকিস্তানি নাগরিক ফলে শত্রু সম্পত্তি আইন ও প্রতিরক্ষা আইনে এ দেশের সম্পত্তির আইনত দাবিদার হতে পারেন না। সেফের দাবি, তাঁর ঠাকুমা নবাব সাজিদা বেগম যাবতীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির একমাত্র অধিকারী ছিলেন।
যদিও ইয়াসেরের আইনজীবীর বক্তব্য, তাঁর মক্কেল পাকিস্তানে থাকলেও ভারতীয় নাগরিকত্ব এখনও রয়েছে তাঁর। তাঁর জন্ম নাগপুরে, দীর্ঘদিন ভোপালে কাটিয়েছেন। মায়ের সঙ্গে বহু বছর আগে ভোপাল চলে যান। পাসপোর্ট বাতিল হয়ে গেলেও ভারতীয় নাগরিকত্ব তিনি ছাড়েননি। বরং এবার দেশে ফিরতে চান তিনি।
২৪ তারিখ জব্বলপুর হাইকোর্টে এই মামলার চূড়ান্ত শুনানি।
বিনোদনের (Entertainment) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
খবর
Advertisement