এক্সপ্লোর
Advertisement
৮ স্তরে ১২,৬০০ হিরের আংটি, গিনেস বুকে নাম উঠল এই ভারতীয় স্যাকরার
পরপর আটটি স্তর। তাতেই সাজানো রয়েছে ১২,৬৩৮টি হীরে।
মেরঠ: মেরিগোল্ড ডায়মন্ড রিং তৈরি করে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম তুললেন এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী।২ বছর ধরে ওই আংটি তৈরি করেছেন মেরঠের স্বর্ণ ব্যবসায়ী হরষিত বানসাল।
পরপর আটটি স্তর। তাতেই সাজানো রয়েছে ১২,৬৩৮টি হীরে। মোট ৩৮.০৮ ক্যারেট। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করেন। শেষ করেছিলেন এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে।
বানসালের কথায়, ’’২০১৮ সালে আমি যখন মেরঠে প্রথম আমার দোকান খুলি তখন আমি এবং আমার স্ত্রী ৬৬৯০টি হীরে দিয়ে আংটি তৈরির কথা জেনেছিলাম। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের ওই রেকর্ড টপকানোর সিদ্ধান্ত নিই। এটাই ছিল আমাদের কাছে চ্যালেঞ্জ।কারণ আমি সবসময় কাস্টমাইজড গয়না তৈরি করে থাকি।‘‘
জুয়েলারি নিয়ে বিবিএ করার পর এমবিএ পাশ করেছেন হরষিত বানসাল। বানসাল জানিয়েছেন, এই আংটিতে ব্যবহার করা প্রতিটি ছোট ছোট হীরে উচ্চমানের। ইন্টারন্যাশনাল জেমোলজিকাল ল্যাবোরেটরি এই আংটিকে শংসাপত্র দিয়েছে। হীরের গয়নার দুনিয়ায় এই পরীক্ষাগারের শংসাপত্র হচ্ছে শেষকথা, জানিয়েছেন বানসাল।
আংটি তৈরির কথা ভাবলেও তার ডিজাইন কী হবে তা নিয়ে খানিকটা দ্বিধায় ছিলেন বানসাল। হরশিত বলেছেন, ’’আমি নানান ধরনের ডিজাইন নিয়ে ভেবেছি। তারপর আমার বাগানেই আমি সেটা খুঁজে পেলাম। গাঁদা ফুল আঙুলের ফাঁকে রাখলে কেমন লাগে তা দেখার পর গাঁদাফুলের ডিজাইনে আংটি তৈরি করব বলে ঠিক করে ফেলি।‘‘
এই আংটির পাপড়িগুলি একটি অন্যের চাইতে একেবারে আলাদা। কিন্তু এমন মহার্ঘ আংটির দাম কত? দাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হরষিত হাসিমুখে এড়িয়ে গিয়ে জানিয়েছেন এর সঙ্গে আমাদের যাবতীয় আবেগ জডিয়ে রয়েছে। তাই এই আংটি ’অমূল্য‘।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
পুজো পরব
জেলার
Advertisement