![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Live Updates: ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩৯৬, রাজ্যে ৭জনের শরীরে চিনা ভাইরাস
LIVE
![Live Updates: ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩৯৬, রাজ্যে ৭জনের শরীরে চিনা ভাইরাস Live Updates: ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩৯৬, রাজ্যে ৭জনের শরীরে চিনা ভাইরাস](https://cdn.abplive.com/LiveBlogImage/2020/03/b47156687ca09e221692763231f4ea6a.jpg)
Background
মুম্বই: করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর লক্ষ্যে মুম্বইয়ের ‘লাইফ লাইন’ লোকাল ট্রেনে আজ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত সাধারণ মানুষের ওঠা নিষিদ্ধ করে দিল মহারাষ্ট্র সরকার। একমাত্র জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরাই এই দিনগুলিতে লোকাল ট্রেনে উঠতে পারবেন। তবে তাঁদেরও পরিচয়পত্র দেখিয়েই ট্রেনে উঠতে হবে। আজ সকাল ৬টা থেকেই চালু হয়ে গিয়েছে এই নিয়ম।
ডিভিশনাল কমিশনার শিবাজি দাউন্দ জানিয়েছেন, ‘শুধু অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা, সরকারি দফতর ও রেলের আধিকারিকদেরই লোকাল ট্রেনে চড়ার অনুমতি দেওয়া হবে। এছাড়া যাঁদের জরুরি ওষুধ প্রয়োজন, তাঁদের লোকাল ট্রেনে ওঠার অনুমতি দেওয়া হবে। অন্য কেউ যাতে ট্রেনে উঠতে না পারেন, সেটা দেখার জন্য স্টেশনগুলিতে মুম্বই পুলিশের আধিকারিকদের নিয়ে গঠিত একটি বিশেষ দলের সদস্যরা থাকবেন। কোনও যাত্রী যদি দূরপাল্লার ট্রেন ধরার জন্য লোকাল ট্রেন ধরে নির্দিষ্ট স্টেশন পৌঁছতে চান, তাহলে টিকিট দেখিয়ে তাঁরাও লোকাল ট্রেনে উঠতে পারবেন।’
সারা দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এই রাজ্য এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৬৩ জন। মুম্বইয়ে আক্রান্ত ১৯ জন। মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজেশ তোপে জানিয়েছেন, রাস্তায় লোকজনের ভিড় না কমলে রাজ্য সরকার লোকাল ট্রেন সব ধরনের গণ পরিবহণ পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে। মুম্বই, পুণে, পিম্পরি-চিঞ্চওয়াড় ও নাগপুরের বাসিন্দাদের ৩১ তারিখ পর্যন্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে ঘোষণা করেছেন, ৩১ তারিখ পর্যন্ত মুম্বই, পুণে, পিম্পরি চিঞ্চওয়াড় ও নাগপুরের সব দফতর বন্ধ থাকবে। সরকারি দফতরগুলিতে ২৫ শতাংশ কর্মী হাজির থাকবেন। শুধু ব্যাঙ্ক, মুদি দোকান, ওষুধের দোকান, ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলিই খোলা থাকবে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)