এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
সবার প্রয়োজন হবে না ভ্যাকসিন? কখন ও কীভাবে থামবে করোনার প্রকোপ? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চললেও, কার্যকরী ও নিরাপদ ভ্যাকসিনের বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
![সবার প্রয়োজন হবে না ভ্যাকসিন? কখন ও কীভাবে থামবে করোনার প্রকোপ? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? Oxford researches feel COVID-19 pandemic will end on its own, would not need a vaccine সবার প্রয়োজন হবে না ভ্যাকসিন? কখন ও কীভাবে থামবে করোনার প্রকোপ? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/07/05194907/covid-19-vaccine.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক কবে পাওয়া যাবে? সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা যখন এ বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন, তখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় সাধারণ মানুষ। অ্যাস্ট্রাজেনেকার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা আশা জাগাচ্ছে। ভারতেও ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চলছে। তবে ভ্যাকসিন নিয়ে আবার বিজ্ঞানীদের মধ্যে বিভিন্ন মত শোনা যাচ্ছে। বিজ্ঞানীদের একাংশের মতে, সবার শরীরে ভ্যাকসিনের সমান প্রতিক্রিয়া না-ও হতে পারে। কারও শরীরে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে। আবার কারও শরীরে ভাইরাস প্রতিরোধের ক্ষমতা তৈরি হয়ে যাওয়ার ফলে ভ্যাকসিন প্রয়োজন না-ও হতে পারে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সুনেত্রা গুপ্ত জানিয়েছেন, ‘আমরা দেখেছি, যাঁরা সাধারণ ও সুস্থ ব্যক্তি, যাঁদের বয়স বেশি নয় এবং অন্য কোনও রোগ নেই, তাঁদের ক্ষেত্রে করোনা ভাইরাসে নিয়ে আশঙ্কার কিছু নেই। সাধারণ জ্বর নিয়ে আমাদের যে চিন্তা থাকে, এক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। যাঁদের শরীরে নানারকম রোগ রয়েছে, তাঁরা করোনা আক্রান্ত হলে আশঙ্কার যথেষ্ট কারণ আছে। সুস্থ-সবল ব্যক্তিদের করোনা হলে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার আশা থাকছে।’
সুনেত্রা আরও জানিয়েছেন, ‘ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেও, সবার শরীরেই তা প্রয়োগ করতে হবে বলে আমার মনে হয় না। যাঁদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম বা যাঁদের মধ্যে সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি, তাঁদেরই করোনার প্রতিষেধক দেওয়া উচিত। ইনফ্লুয়েঞ্জার চেয়ে করোনায় মৃত্যুর হার কম। তাই আমার মনে হয়, করোনার প্রতিষেধক তৈরি করা তুলনামূলকভাবে সহজ। এ বছরের গ্রীষ্ম শেষ হওয়ার পরেই হয়তো কার্যকরী ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। সংক্রমণ রোখার জন্য বিভিন্ন দেশে লকডাউন জারি করা হয়েছে। কিন্তু এটা রোগ প্রতিরোধের একমাত্র উপায় হতে পারে না।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চললেও, কার্যকরী ও নিরাপদ ভ্যাকসিনের বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কার্যকরী ভ্যাকসিন বাজারে আসতে চার থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। শুধু ভ্যাকসিনের উপর নির্ভর করে থাকা ভুল হবে। রোগ প্রতিরোধের অন্যান্য উপায়গুলিও অবলম্বন করতে হবে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
ক্রিকেট
জেলার খবর
ক্রিকেট
জেলার খবর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)