এক্সপ্লোর
প্রিয়ঙ্কা নিজের কাজ দারুণভাবে করেছেন, কিন্তু দল তার ফায়দা তুলতে পারেনি, দাবি রাজ বব্বরের
অমেঠিতে রাহুলের হার প্রসঙ্গে বব্বর বলেছেন, তিনি কোনওদিন অমেঠিকে নির্বাচনী কেন্দ্র হিসেবে দেখেননি। পরিবারের লোকেরাই তাঁর বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন।
![প্রিয়ঙ্কা নিজের কাজ দারুণভাবে করেছেন, কিন্তু দল তার ফায়দা তুলতে পারেনি, দাবি রাজ বব্বরের Priyanka did her job but party and worker could not rise to occasion, says Raj Babbar প্রিয়ঙ্কা নিজের কাজ দারুণভাবে করেছেন, কিন্তু দল তার ফায়দা তুলতে পারেনি, দাবি রাজ বব্বরের](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2019/06/03180937/raj-babbar.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
লখনউ: সদ্যসমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে পূর্ব উত্তরপ্রদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গাঁধী নিজের দায়িত্ব খুব ভালভাবে পালন করেছেন। কিন্তু কংগ্রেস দল এবং কর্মীরা তার ফায়দা তুলতে পারেননি। এমনই দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস সভাপতি রাজ বব্বর। তিনি আরও বলেছেন, উত্তরপ্রদেশে মাত্র একটি এবং সারা দেশে ৫২টি আসন পাওয়ায় কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধী ব্যথিত।
লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হওয়ার পর সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া প্রথম সাক্ষাৎকারে বব্বর বলেছেন, ‘প্রিয়ঙ্কা নিজের কাজ করেছেন। কিন্তু দলের কর্মীরা, স্থানীয় নেতারা, প্রার্থীরা এবং সংগঠন নির্বাচনে তার ফায়দা তুলতে পারেনি। রাহুলজি কঠোর পরিশ্রম করেছেন। প্রিয়ঙ্কাজিও উৎসাহ নিয়ে কাজ করেছেন। কিন্তু আমরা নিজেদের প্রমাণ করতে পারিনি।’
অমেঠিতে রাহুলের হার প্রসঙ্গে বব্বর বলেছেন, ‘তিনি কোনওদিন অমেঠিকে নির্বাচনী কেন্দ্র হিসেবে দেখেননি। পরিবারের লোকেরাই তাঁর বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন। আমি ১০০ শতাংশ নিশ্চিত, (কেরল থেকে) সাংসদ হওয়ার পরেও রাহুল গাঁধী এবং অমেঠির মানুষ ব্যথিত।’
বব্বর আরও বলেছেন, ‘আমাদের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। হারের জন্য অন্যদের দায়ী করলে হবে না। আমাদের দলের ৫২ জন কীভাবে জিতেছেন, সেটা ভাবতে হবে।’
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
ব্যবসা-বাণিজ্যের
অটো
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)