এক্সপ্লোর
Advertisement
‘ঋষি কপূরের প্রয়াণে ব্যথিত,’ ট্যুইট মোদির
প্রায় দু’বছর ধরে রক্তাল্পতায় ভুগছিলেন এই অভিনেতা। আজ সকাল ৮.৪৫ মিনিটে মুম্বইয়ের এইচ এন রিলায়েন্স হাসপাতালে তিনি প্রয়াত হন।
নয়াদিল্লি: এপ্রিলের শেষ দু’দিন ভারতের চলচ্চিত্রপ্রেমীদের কাছে বড় বেদনার। প্রথমে ইরফান খান, তারপর ঋষি কপূর, পরপর দু’দিন দুই নক্ষত্র পতন। বলিউডে শোকের ছায়া। অন্য জগতের ব্যক্তিত্বরাও শোকাহত।
আজ ঋষি কপূরের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর ট্যুইট, ‘বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী, স্নেহসঞ্চারক ও প্রাণশক্তিতে ভরপুর- এমনই ছিলেন ঋষি কপূরজি। তাঁর অফুরন্ত প্রতিভা ছিল। তাঁর সঙ্গে বাক্যালাপ সবসময় মনে থাকবে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও তাঁর সঙ্গে কথা হত। চলচ্চিত্র ও ভারতের উন্নতির বিষয়ে তাঁর বিশেষ আগ্রহ ছিল। তাঁর প্রয়াণে আমি শোকাহত। তাঁর পরিবার ও অনুরাগীদের প্রতি সমবেদনা জানাই। ওঁ শান্তি।’
প্রায় দু’বছর ধরে রক্তাল্পতায় ভুগছিলেন এই অভিনেতা। আজ সকাল ৮.৪৫ মিনিটে মুম্বইয়ের এইচ এন রিলায়েন্স হাসপাতালে তিনি প্রয়াত হন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। তাঁর স্ত্রী নীতু কপূর, ছেলে রণবীর কপূর ও মেয়ে ঋদ্ধিমা বর্তমান।
বলিউডে নামী অভিনেতা ছিলেন ঋষি। ১৯৭০ সালে বাবা রাজ কপূরের বিখ্যাত ছবি ‘মেরা নাম জোকার’-এ শিশু অভিনেতা হিসেবে বলিউডে পা রাখেন ঋষি। তিনি প্রথমবার কোনও ছবিতে নায়ক হওয়ার সুযোগ পান ১৯৭৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘ববি’-তে। এরপর বহু ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। পেয়েছেন অনেক সম্মান। ২০০৮ সালে তিনি ফিল্মফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement