এক্সপ্লোর
Advertisement
প্রাক্তন বিধায়কের মৃত্যুর ২০ মিনিট পরই মারা গেলেন স্ত্রী, এক চিতাতেই অন্ত্যেষ্টি
এখন তো আকছারই সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ঘটনাই সামনে আসে। এরইমধ্যে বিহারে এমন একটি ঘটনা ঘটেছে, যা খুবই মর্মান্তিক। গোপালগঞ্জের বাসিন্দা প্রাক্তন বিধায়ক রাজনন্দন রাই মৃত্যুর পরও স্ত্রীর সঙ্গে চির জীবন একসঙ্গে চলার প্রতিশ্রুতি রেখে গেলেন। গত মঙ্গলবার ৮৫ বছর বয়সে মহারানি গাঁওয়ে প্রাক্তন বিধায়ক রাজনন্দনের মৃত্যু হয়। তাঁর প্রয়াণে বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে আসে।
গোপালগঞ্জ: এখন তো আকছারই সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ঘটনাই সামনে আসে। এরইমধ্যে বিহারে এমন একটি ঘটনা ঘটেছে, যা খুবই মর্মান্তিক। গোপালগঞ্জের বাসিন্দা প্রাক্তন বিধায়ক রাজনন্দন রাই মৃত্যুর পরও স্ত্রীর সঙ্গে চির জীবন একসঙ্গে চলার প্রতিশ্রুতি রেখে গেলেন। গত মঙ্গলবার ৮৫ বছর বয়সে মহারানি গাঁওয়ে প্রাক্তন বিধায়ক রাজনন্দনের মৃত্যু হয়। তাঁর প্রয়াণে বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে আসে। এরইমধ্যে স্বামীর মৃত্যুর আঘাত সহ্য করতে না পেরে তাঁর স্ত্রী শারদা দেবী (৮২)-ও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন। স্বামীর মৃত্যুর ২০ মিনিট পর মারা গেলেন শারদা দেবী।
স্বামী-স্ত্রীর প্রায় একইসঙ্গে মৃত্যুতে শোকবিহ্বল হয়ে পড়েন স্থানীয়রা। প্রাক্তন বিধায়ক ও তাঁর স্ত্রীর প্রায় একসঙ্গে মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে আশেপাশের এলাকাতেও। প্রয়াত দম্পতির সুগভীর প্রেম-ভালোবাসার কথা লোকেদের আলোচনায় উঠে আসে। দুজনে একসঙ্গে জীবন-মরণের প্রতিশ্রুতি পালন করে গেলেন।
এরইমধ্যে দম্পতির অন্তিমযাত্রায় লোকজনের ভিড় উপচে পড়ে। তাঁদের এক চিতাতেই অন্তিম সৎকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ডুমরিয়ার নারায়ণী নদীর তীরে একই চিতায় অন্ত্যেষ্টি হল তাঁদের।
গোপালগঞ্জ জেলার মহম্মদপুর থানা এলাকায় মহারানি গাঁওয়ের বাসিন্দা ও প্রাক্তন বিধায়ক রাজনন্দন গত দুই সপ্তাহ ধরে অসুস্থ ছিলেন। মঙ্গলবার তাঁর মৃত্যু হয়। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭২ পর্যন্ত তিনি সীতামাঢ়ির সোনবরসা বিধানসভা আসনে কংগ্রেস বিধায়ক ছিলেন। তাঁর বাবাও ১৯৫৭-১৯৬০ পর্যন্ত বিধায়ক ছিলেন। তাঁর দাদাও বিধায়ক ছিলেন।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
খবর
খবর
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement