এক্সপ্লোর
Advertisement
পাকিস্তানে ২ বোনকে অপহরণ, মাদক খাইয়ে হোটেলে লাগাতার ধর্ষণ, অভিযুক্ত ১৫, কেউ ধরা পড়েনি
পাকিস্তানি দণ্ডবিধির ৩৬৫-বি (বিয়ের জন্য বাধ্য করতে মহিলাকে অপহরণ) ও ৩৭৬ (ধর্ষণ) ধারায় সন্দেহভাজনদের অভিযুক্ত করেছে পুলিশ। এফআইআর দায়ের করা পুলিশ অফিসার ওয়াকাস আলি এপর্যন্ত একজন সন্দেহভাজনও ধরা পড়েনি বলে জানিয়েছেন।
ইসলামাবাদ: পাকিস্তানে এক ভয়াবহ গণধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ্যে এল। পঞ্জাব প্রদেশের দুই কিশোরী বোনকে অপহরণ ও গণধর্ষণে ১৫ জনকে অভিযুক্ত করল লাহোর পুলিশ। গত ১৬ সেপ্টেম্বরেকর ফয়সলাবাদের চাঞ্চল্যকর ঘটনার ব্যাপারে ২৩ অক্টোবর মামলা দায়ের করে পুলিশ। মেয়েদুটির মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর দায়ের করা হয়। গণধর্ষণ ও অপহরণে অভিযুক্ত করা হয়েছে সন্দেহভাজনদের। এফআইআর অনুসারে লাহোর থেকে প্রায় ১৩০ কিমি দূরে ফয়সলাবাদে বাজার যাওয়ার সময় ১৭ ও ১৫ বছরের দুই বোনকে অপহরণ করে সলমন, আলি রাজা, জানি আকমল, ওয়াকাস, ফৈজি ও তাদের সঙ্গীরা। দুই বোনকে অপহরণ করে মাদক খাইয়ে বেহুঁশ করে ঝাং শহরের একটি হোটেলে গণধর্ষণ করে সকলে মিলে। তাদের আপত্তিকর ছবি তোলে, অশালীন ভিডিও করে বলেও অভিযোগ। টানা কয়েকদিন ধর্ষণের পর ২ অক্টোবর দুই বোনকে দুই আলাদা শহর ঝাং ও গুজরানওয়ালায় ছেড়ে দিয়ে চলে যায়। দুই বোনের কাছ থেকে ৮০ হাজার পাকিস্তানি টাকাও ছিনিয়ে নেয় অভিযুক্তরা।
পাকিস্তানি দণ্ডবিধির ৩৬৫-বি (বিয়ের জন্য বাধ্য করতে মহিলাকে অপহরণ) ও ৩৭৬ (ধর্ষণ) ধারায় সন্দেহভাজনদের অভিযুক্ত করেছে পুলিশ। এফআইআর দায়ের করা পুলিশ অফিসার ওয়াকাস আলি এপর্যন্ত একজন সন্দেহভাজনও ধরা পড়েনি বলে জানিয়েছেন। বলেছেন, তবে আমরা সন্দেহভাজনদের খোঁজে নানা জায়গায় তল্লাসি চালাচ্ছি। তিনি জানিয়েছেন, অভিযুক্তদেরও একজন জেরায় জানিয়েছে, সে ১৭ বছরের মেয়েটিকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটির পরিবার তাতে রাজি না হওয়ায় সে বাকি অভিযুক্তদের সঙ্গে নিয়ে দুই বোনকে অপহরণ করে ধর্ষণ করেছে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement