Nadia: নদিয়ায় মশলার কারখানায় জেলা এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা
Nadia News: গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রানাঘাট পুলিশ জেলার এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ ওই কারখানায় হানা দেয়। চালের গুঁড়ো সাথে রং মিশিয়ে ভেজাল হলুদ তৈরি হতো বলে ইবি সূত্রে খবর।

সুজিত মণ্ডল, নদিয়া: ভেজাল ভোজ্য হলুদ সহ মশলার কারখানায় জেলা এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা, চালের গুঁড়োর সাথে রং মিশিয়ে হলুদ তৈরির অভিযোগ। নদিয়ার কল্যাণী থানার সগুনা উত্তর পাড়া এলাকায় একটি ভোজ্য মশলা তৈরির কারখানায় জেলা ইবির হানা।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রানাঘাট পুলিশ জেলার এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ ওই কারখানায় হানা দেয়। চালের গুঁড়ো সাথে রং মিশিয়ে ভেজাল হলুদ তৈরি হতো বলে ইবি সূত্রে খবর। এখান থেকেই খোলা বাজারে বিক্রির জন্য পাঠানো হতো। পাশাপাশি অন্যান্য মশলা প্যাকেটজাত করা হতো। একাধিক মশলা সহ নমুনা সংগ্রহ করে ইবি। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে কারখানায় মজুত মালপত্র। যদিও কারখানার মালিকের দাবি পুলিশ যাচাই করে দেখুক ভেজাল নাকি আসল।
ইডি-সিবিআইয়ের (ED CBI) অতিসক্রিয়তার অভিযোগে প্রস্তাব (motion) পাশ বিধানসভায় (west bengal assembly)। প্রস্তাবের পক্ষে ভোট ১৮৯ জন বিধায়কের, বিপক্ষে ভোট পড়ল ৬৪ জন বিধায়কের।কিছুটা চিৎকার-চেঁচামেচি হল বটে। তবে আলোচনা ও প্রস্তাব পাশের প্রক্রিয়া আটকায়নি তাতে।
কী হল?
অতীতে সরকার পক্ষ যে কটি প্রস্তাব এনেছে, তার সবকটিই ধ্বনি ভোট বা বিধানসভায় যে প্রক্রিয়ায় ভোটাভুটি হয়, তাতে পাশ হয়েছে। এবারও যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট প্রস্তাবের পক্ষেই পড়বে, তা মোটামুটি জানা ছিল। তবে এদিন এই প্রস্তাব ঘিরে ভোটাভুটিতে রাজ্য বিধানসভায় যে ছবি দেখা গিয়েছে, তা তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। সরকার ও বিরোধী, দুপক্ষের বিধায়করাই আজ বিধানসভায় এসেছিলেন। বিশেষত, সরকার পক্ষের মন্ত্রী-বিধায়কদের আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল বলে খবর। তবে মূল যে দুটি দিক নজর কাড়ার মতো তা অন্য। এক, এ দিন বিরোধীপক্ষ বিধানসভা থেকে ওয়াক আউট করেননি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বক্তৃতা তাঁরা শুনেছেন। কিছুটা হই-হট্টগোল করলেও একে অন্যকে বক্তব্য পেশ করার সুযোগ দিয়েছেন তাঁরা। এই ছবি সাম্প্রতিক অতীতে দেখা যায়নি। এমনকি গত সপ্তাহে যখন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছিল, তখনও সরকার ও বিরোধী পক্ষের বিধায়করা স্লোগান এবং পাল্টা স্লোগান দিয়েছিলেন। হোর্ডিং-পোস্টার নিয়ে বিক্ষোভও দেখিয়েছিলেন। পরে বিরোধীরা ওয়াক আউট করেন। সরকারি দলের বিধায়করাও বিধানসভা থেকে বেরিয়ে আসেন। কিন্তু এদিন ছবিটা অন্য। সরকারি তরফে বক্তব্য রাখার সময় বিরোধীদের তরফে হট্টগোল করা হলেও তা কখনও এমন পর্যায়ে যায়নি যাতে বক্তা কথা শেষ না করতে পারেন। অন্য দিকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যখন কথা বলতে শুরু করেন, তখন সরকারি বেঞ্চের বিধায়করাও নিজেদের যথেষ্ট সংযত রাখেন। ফল? এক দিকে, টানটান আলোচনা ও অন্য দিকে প্রস্তাবে ভোটাভুটি।






















