Mithun Chakraborty: 'এখনও বলছি, তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন', প্রত্যয়ী দাবি মিঠুন চক্রবর্তীর
BJP Pre Puja Conference: ’আই স্ট্যান্ড বাই,আই স্ট্যান্ড বাই,আই স্ট্যান্ড বাই’, হেস্টিংসে বিজেপির কার্যালয়ে প্রাক পুজো সম্মেলনে প্রত্যয়ী দাবি মিঠুন চক্রবর্তীর। কিন্তু কী নিয়ে দাবি?
![Mithun Chakraborty: 'এখনও বলছি, তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন', প্রত্যয়ী দাবি মিঠুন চক্রবর্তীর I Stand By On What I Said Regarding 21 TMC MLA Staying In Touch With Us Claims BJP Star Campaigner Mithun Chakraborty Mithun Chakraborty: 'এখনও বলছি, তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন', প্রত্যয়ী দাবি মিঠুন চক্রবর্তীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/24/28f58fa15096d16c92a2a147d427f9861664011430229482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: ’আই স্ট্যান্ড বাই,আই স্ট্যান্ড বাই,আই স্ট্যান্ড বাই’, হেস্টিংসে বিজেপির কার্যালয়ে প্রাক পুজো সম্মেলনে প্রত্যয়ী দাবি মিঠুন চক্রবর্তীর। কিন্তু কী নিয়ে দাবি? বললেন, 'এখনও বলছি, তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।' কারা তাঁরা? সাংবাদিকদের উদ্দেশে বার্তা একটাই, 'ক্যামেরা প্যান করুন, একটু জুম ইন, জুম আউট করুন। নিজেরাই বুঝে যাবেন।'
কী বললেন মিঠুন?
শেষ সাংবাদিক বৈঠকে বলি তারকা ও একুশের বঙ্গযুদ্ধে বিজেপির তারকা প্রচারক একই দাবি করেছিলেন। এদিন সেই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মিঠুন বলেন, 'কোনও ব্যাক আপ ছাড়া আমি কোনও কথা বলি না। এখনও বলছি, তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।...সংখ্যাটা কমেনি। সঠিক সময়ের অপেক্ষা করুন।' গোটা সাংবাদিক বৈঠকে একবারই যেন কিছুটা স্পষ্ট কথা বলতে শোনা গেল তাঁকে। কিন্তু আর কোনও তথ্য দিলেন না।
বাকি যা কথা...
কথায় কথায় অনেক প্রসঙ্গই উঠে এল। এই মুহূর্তে কোটি কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি, গ্রেফতার রাজ্যের এক প্রাক্তন মন্ত্রী। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল মিঠুনকে। তাঁর জবাব? 'হতাশ লাগছে। কারণ ১০০ কোটি টাকা আয় করতে হলে আসলে আমাকে ২০০ কোটি টাকা উপার্জন করতে হবে। তার পর ১০০ কোটি কর দেব। তা হলে আমার কাছে ১০০ কোটি থাকবে।' বলি-তারকার দাবি, একসঙ্গে ২০০ কোটি টাকা তিনি তাঁর লম্বা পেশাদার জীবনেও কখনও চোখে দেখেননি। ব্যাঙ্ক ব্যালান্সও অত নেই তাঁর, সংযোজন মিঠুনের। এর পরই বলেন, 'এটা স্রেফ ম্যাজিক হতে পারে।' সাংবাদিকরা অবশ্য এখানেই ছাড়েননি। জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, মহালয়ার মুখে কলকাতায় এসেছেন, কিন্তু সে অর্থে কোনও নামীদামি পুজো উদ্বোধনে কেন দেখা গেল না তাঁকে? কেউ কি বাধা দিলেন? এই জল্পনা অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছেন মিঠুন। সাফ বললেন, ‘আমায় কেউ কখনও পুজোয় আটকায়নি। কিন্তু এখন আর জোরটা পাই না।...শারীরিক দিক থেকে ততটা সক্ষম নই আর।’ এল রাজনৈতিক অতীতের প্রসঙ্গও। মেনে নিলেন, মুখ্যমন্ত্রীকে সম্মান জানিয়েই সাংসদ হয়েছিলেন। তাও প্রথম বারেই রাজি হননি, তবে দ্বিতীয় বার অনুরোধ ফেলতে না পেরে মেনে নেন। মিঠুনের কথায়, 'দ্বিতীয় বার যখন বললেন, তখন যদি না করতাম তা হলে অপমান করা হত। আর আমি মনে করি না এমন কাজ করা উচিত যাতে কেউ কখনও অপমানিত বোধ করেন।' এই প্রসঙ্গেই তাঁর দাবি, ‘ব্যক্তি রাজনীতি করি না, কাউকে কখনও ব্যক্তিগত আক্রমণ করিনি।’ নীতি নিয়ে সমালোচনাই তাঁর রাজনীতির ভরকেন্দ্র, বলেন মিঠুন। মহালয়ার আগে পুজো উদ্বোধন নিয়ে প্রশ্ন ধেয়ে এলে বলেন সেটাও কৌশলে এড়িয়ে যান তিনি। এক কথায় উত্তর ছিল, 'এটা ব্যতিক্রম।'
তবে দিনের শেষে আলোচনার কেন্দ্রে তৃণমূল বিধায়কদের নিয়ে তাঁর প্রত্যয়ী দাবি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)