![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Kejriwal on Vaccination : "ভ্যাকসিনের ফর্মুলা শেয়ার করুন", প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন কেজরিওয়ালের
করোনা ভ্যাকসিন তৈরির ফর্মুলা শেয়ারের আবেদন জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এই আবেদন জানিয়ে চিঠি লিখেছেন তিনি।
![Kejriwal on Vaccination : Coronavirus Update: Arvind Kejriwal Suggests To PM Modi to share vaccine formula Amid vaccination Shortage Kejriwal on Vaccination :](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/11/36d19b1a6c87cdba1461369f47c7ac23_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নিউ দিল্লি : ভ্যাকসিনের অভাবে বিভিন্ন রাজ্যে থমকে রয়েছে টিকাকরণ প্রক্রিয়া। চাহিদা অনুযায়ী জোগান এই মুহূর্তে নেই। এই পরিস্থিতিতে করোনা ভ্যাকসিন তৈরির ফর্মুলা শেয়ারের আবেদন জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এই আবেদন জানিয়ে চিঠি লিখেছেন তিনি।
এর পাশাপাশি তিনি কেন্দ্রের কাছে আবেদন জানিয়েছেন, যাতে অন্যান্য সংস্থাকে ভ্যাকসিনের ডোজ তৈরির অনুমতি দেওয়া হয়। তাহলেই একমাত্র চাহিদা পূরণ সম্ভব হবে।
এই মুহূর্তে ভারতে দুটি ভ্যাকসিন রয়েছে। একটি কোভিশিল্ড এবং অপরটি কোভ্যাকসিন। কোভিশিল্ড তৈরি করছে সিরাম ইন্সটিটিউট এবং কোভ্যাকসিন তৈরি করছে ভারত বায়োটেক। কিন্তু, এই মুহূর্তে এই দুই সংস্থা দেশে চাহিদা অনুযায়ী জোগান দিতে পারছে না। এদিকে রাশিয়ার স্পুটনিক ভি-কেও ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, তা এখনও বাজারে আসেনি। এই ভ্যাকসিন তৈরি করবে পাঁচটি সংস্থা।
কেজরিওয়াল বলেন, "মাত্র দু'টি সংস্থা ভ্যাকসিন তৈরি করছে। তারা মাসে ছয় থেকে সাত কোটি ভ্যাকসিন তৈরি করে। এইভাবে চললে সকলকে ভ্যাকসিন দিতে দুই বছরের বেশি সময় লেগে যাবে। তখন আরও অনেক ঢেউ চলে আসবে। ভ্যাকসিনের উৎপাদন বাড়ানো এবং জাতীয় পরিকল্পনা তৈরি করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। একাধিক সংস্থাকে ভ্যাকসিন তৈরির কাজে লাগানো উচিত। ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী দুই সংস্থার থেকে ফর্মুলা নিয়ে অন্যদের তা দিয়ে নিরাপদে আরও ভ্যাকসিন তৈরি করা উচিত। এই কঠিন সময়ে তা করার অধিকার কেন্দ্রের আছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রত্যেক ভারতীয়র টিকাকরণ হয়ে যাওয়া উচিত। আমরা যে কোনও ভূমিকা পালনে প্রস্তুত।"
তিনি আরও বলেন, "আমরা প্রতিদিন ১.২৫ লক্ষ করে টিকা দিচ্ছি। এরপর প্রতিদিন তিন লক্ষর বেশি করে টিকা দেওয়া শুরু করব। আগামী তিন মাসের মধ্যে প্রত্যেককে ভ্যাকসিন দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি। কিন্তু, আমাদের ভ্যাকসিনের ঘাটতি রয়েছে।"
প্রসঙ্গত, করোনা মোকাবিলায় দিল্লিতে লকডাউন চলছে। ১৭ মে সকাল ৫টা পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ রয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)