Delta Variant Update: কোভিডমুক্ত হলেও ডেল্টা সংক্রমণের আশঙ্কা ছ'গুণ বেশি! জানাচ্ছে সমীক্ষা
নতুন গবেষণায় ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে মানবদেহে যতই প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকুক, কিংবা টিকাকরণ হোক, ডেল্টার সংক্রমণ চরিত্র সব কিছুকেই ছাপিয়ে যাচ্ছে।
![Delta Variant Update: কোভিডমুক্ত হলেও ডেল্টা সংক্রমণের আশঙ্কা ছ'গুণ বেশি! জানাচ্ছে সমীক্ষা Delta Variant Six Times More Likely To Re-Infect Those Recovered From Covid, says Study Delta Variant Update: কোভিডমুক্ত হলেও ডেল্টা সংক্রমণের আশঙ্কা ছ'গুণ বেশি! জানাচ্ছে সমীক্ষা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/08/17/56da708897abf89c15b1b805e00cf478_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: সংক্রমণ কমে এলেও দেশে ও রাজ্যে ফের বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। কিন্তু কেন এই অতর্কিতে বাড়ছে সংক্রমণ? এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন গবেষকরা। নতুন গবেষণায় ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে মানবদেহে যতই প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকুক, কিংবা টিকাকরণ হোক, ডেল্টার সংক্রমণ চরিত্র সব কিছুকেই ছাপিয়ে যাচ্ছে।
গবেষকরা দেখেছেন অ্যাস্ট্রাজেনেকা বা ফাইজার ভ্যাকসিনের মাধ্যমে প্রাপ্ত প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে আটগুণ বেশি এই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমক প্রকৃতি। গবেষণাটি নেচার জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। করোনামুক্ত হলেও সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা ছয়গুণ বেশি থাকছে বলেই জানান হয়েছে। ভারতে মহারাষ্ট্রে প্রথম এই করোনা প্রজাতির শনাক্ত করা হয়েছিল। এরপর সারা দেশে ও বিশ্বেও ছড়িয়ে পড়েছে এই ভ্যারিয়েন্ট।
আরও পড়ুন, বাংলায় ফের বাড়ল করোনা সংক্রমণ, কলকাতায় আক্রান্ত ১০৫
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই প্রজাতির প্রতিলিপি গঠন করার ক্ষমতা (higher replication efficiency) অনেক বেশি। তাই সাধারণভাবে অর্জিত অনাক্রমতা কিংবা ভ্যাকসিনের মাধ্যমে প্রাপ্ত প্রতিরোধকে অনায়াসেই হ্রাস করতে সক্ষম হচ্ছে ডেল্টা প্রজাতি।
দিল্লির তিনটি হাসপাতালে প্রায় ৯ হাজার স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের মধ্যে এই গবেষণা চালানো হয়েছিল, যারা করোনা টিকার দুটি ডোজই নিয়েছিলেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নেওয়ার পরেও মোট ২১৮জন কর্মীর লক্ষণীয় সংক্রমণ ছিল।
এই আশঙ্কা থেকেই পুজোর মরসুমে করোনা বৃদ্ধির আশঙ্কার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। রাজ্যের ২০টি জেলায় চালানো এই সমীক্ষায় একদিকে দেখা গেছে, সংক্রমণ বৃদ্ধির হার ১.৬ শতাংশ থেকে কমে ১.২ শতাংশে নেমেছে। অপরদিকে ৪টি জেলায় সংক্রমণ বৃদ্ধির হার সম্পর্কে সামনে এসেছে উদ্বেগজনক তথ্য। মাইক্রোবায়োলজিস্ট অর্পিত সাহা বলেন, কেন এই সার্ভে দরকার? যাদের উপসর্গ নেই, তাদের চিহ্নিত করার জন্য। কেন্দ্রীয় সরকারের করা সেরো পজিটিভের সঙ্গে এই ফলাফলের মিল পাওয়া যাচ্ছে। আক্রান্তের সংখ্যা কমার দিকে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)