Sunita Kejriwal tests positive : করোনায় আক্রান্ত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী সুনীতা কেজরিওয়াল
গতবছর জ্বর এবং গলায় ব্যথা হওয়ায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল।
![Sunita Kejriwal tests positive : করোনায় আক্রান্ত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী সুনীতা কেজরিওয়াল Coronavirus Update: Arvind Kejriwal wife Sunita Kejriwal test corona positive, in home isolation Sunita Kejriwal tests positive : করোনায় আক্রান্ত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী সুনীতা কেজরিওয়াল](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/18/072b74da7b42aa52d30bde6afb971449_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
দিল্লি : করোনায় আক্রান্ত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী সুনীতা কেজরিওয়াল। আপাতত তিনি হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। এদিকে স্ত্রী করোনা আক্রান্ত হওয়ায় মুখ্যমন্ত্রী নিজেও গৃহবন্দী।
গতবছর জ্বর এবং গলায় ব্যথা হওয়ায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। পরে তিনি টেস্ট করান। এবং নেগেটিভ রেজাল্ট আসে। যদিও আম আদমি পার্টির একাধিক নেতা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সেই তালিকায় রয়েছেন- উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া, স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন এবং দলের মুখপাত্র রাঘব চাড্ডা।
এই মুহূর্তে দিল্লিতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। গত রবিবার বড় সংখ্যায় সংক্রমণ দেখা যায়। আক্রান্ত হয়েছিলেন ২৫ হাজার ৫০০ জন। আজও সংক্রমিতের সংখ্যা ২৩ হাজার। এনিয়ে দিল্লিতে মোট আক্রান্ত ৮.৭৭ লাখ। বিপুল ঘনবসতিপূর্ণ এই শহরে ছয়দিনের লকডাউন শুরু হয়েছে। চলবে আগামী সোমবার সকাল ৫টা পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে শুধুমাত্র অত্যাবশ্যকীয় পণ্যে ছাড় থাকবে।
গতকাল লকডাউন ঘোষণার সময় কেজরিওয়াল বলেন, যদি আমরা এখনই লকডাউন আরোপ না করি, তাহলে বড়সড় বিপর্যয়ের মুখে পড়ব। সরকার আপনাদের সম্পূর্ণ যত্ন নেবে। পরিস্থিতি বিবেচনা করেই আমরা এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ছয়দিন লকডাউন চলাকালীন আমরা আরও বেড এবং সামগ্রীর ব্যবস্থা করে নিতে পারব।
এরপর আজ দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, এখানে মাত্র আড়াই সপ্তাহে বেডের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে প্রায় তিন গুণ। আগামী কয়েকদিনে আরও ২ হাজার ৭০০ বেড বাড়ানো হবে। হোম আইসোলেশনে অনেক সুস্থ হয়ে উঠছেন। আমি অনুরোধ করছি, যাঁদের হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে, তাঁরা যেন সেখানে যাওয়ার আগে বেড আছে কি না একবার দেখে নেন। তারপরে যান।
এদিকে শুধু দিল্লিই নয়, আরও অনেক রাজ্য সংক্রমণ ঠেকাতে একাধিক পদক্ষেপ নিচ্ছে। যেমন- মহারাষ্ট্রে সপ্তাহান্তে এবং রাতে কার্ফু জারি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু দেখেছে দেশ। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৭৬১ জনের। অন্যদিকে সংক্রমিত হয়েছে ২.৫৬ লাখ। এনিয়ে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১.৫৩ কোটি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)