![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Corona re-infection: ৫-৬ মাসেই নষ্ট হচ্ছে অ্যান্টিবডি, তাই পুনঃসংক্রমণ, বলছে গবেষণা
কী করে মানুষ দুবার আক্রান্ত হচ্ছেন, এই নিয়ে সমীক্ষা চালায় সিএসআইআর
![Corona re-infection: ৫-৬ মাসেই নষ্ট হচ্ছে অ্যান্টিবডি, তাই পুনঃসংক্রমণ, বলছে গবেষণা Covid-19 surge likely due to lack of antibodies in seropositive people: CSIR Corona re-infection: ৫-৬ মাসেই নষ্ট হচ্ছে অ্যান্টিবডি, তাই পুনঃসংক্রমণ, বলছে গবেষণা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/27/b9ea887b80b67cda363e3c6e17713aeb_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: একবার করোনা সংক্রমণ থেকে আরোগ্য লাভের পর ফের দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হয়েছেন-- এমন ঘটনা ভুরিভুরি ঘটে চলেছে।
এমন অনেকে আছেন যাঁরা গত বছর করোনার ফার্স্ট ওয়েভে আক্রান্ত হয়েছিলেন। সেখান থেকে সুস্থ হয়ে ওঠেন। এখন সেকেন্ড ওয়েভে ফের আক্রান্ত হয়েছেন।
প্রচলিত তত্ত্ব অনুযায়ী, একবার কোনও ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হলে, তাঁর শরীরে এই ভাইরাসের অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যায়। ফলে, দ্বিতীয়বার সেই ব্যক্তির আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমার কথা।
কিন্তু, তাহলে কী করে এমনটা হচ্ছে? এই নিয়ে সম্প্রতি সমীক্ষা চালায় কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (সিএসআইআর)।
তাদের মতে, 'সেরোপজিটিভ' (রক্তের সিরাম পরীক্ষায় যদি ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মেলে) মানুষদের শরীরে কার্যকরী অ্যান্টিবডির অভাবেই একই ব্যক্তি দ্বিতীয়বার করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন।
দেশের ১৭টি রাজ্য ও ২টি কেন্দ্র-শাসিত অঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা সিএসআইআর-এর অধীনস্থ ৪০টি গবেষণাগারে কর্মরত কর্মচারী, ঠিকা কর্মী, তাঁদের পরিবার সহ প্রায় সাড়ে ১০ হাজার মানুষকে নিয়ে এই সমীক্ষা চালানো হয়।
এই সংখ্যকদের মধ্যে সেরোপজিটিভিটি ছিল মাত্র ১০.১৪ শতাংশের। সমীক্ষায় উঠে আসে, ৫-৬ মাস পর ভাইরাসের মোকাবিলা করতে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডির সংখ্যা দ্রুতহারে কমে যায়। এরফলে, একই ব্যক্তির দ্বিতীয়বার সংক্রমিত হয়ে পড়ছেন।
ওই সমীক্ষায় উঠে এসেছে, গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে দেশে করোনার সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছেছিল। তারপর, অক্টোবর থেকে তা কমতে শুরু করে। এখন মার্চ মাসে সেকেন্ড ওয়েভে তা ভয়ঙ্কর চেহারা নেয়।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় এখন বেসামাল দেশ। বিগত পাঁচদিন ধরে লাগাতার দেশে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষের বেশি। এই সময়ে বেড়েছে দৈনিক মৃত্যু সংখ্যাও।
ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৯৭ হাজার ৮৯৪ জনের। আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৭৬ লক্ষ ৩৬ হাজার ৩০৭। অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ২৮ লক্ষ ৮২ হাজার ২০৪।
এখনও পর্যন্ত ১ কোটি ৪৫ লক্ষ ৫৬ হাজার ২০৯ জন করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়েছেন। দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা ২ লক্ষ ৫১ হাজার ৮২৭।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)