![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Bihar Political Crisis: মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ, তেজস্বী তাঁর ডেপুটি, শপথ বুধবার, বিহারে ফের ‘চাচা-ভাতিজা’ সরকার
Bihar Politics: মঙ্গলবার সকালে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন নীতীশ। তার পর সোজা পটনায় লালু-জায়া রাবড়ি দেবীর বাড়িতে পৌঁছন।
![Bihar Political Crisis: মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ, তেজস্বী তাঁর ডেপুটি, শপথ বুধবার, বিহারে ফের ‘চাচা-ভাতিজা’ সরকার JDU-RJD led Mahagathbandhan Grand Alliance in Bihar to take oath tomorrow, know details Bihar Political Crisis: মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ, তেজস্বী তাঁর ডেপুটি, শপথ বুধবার, বিহারে ফের ‘চাচা-ভাতিজা’ সরকার](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/08/09/bfc831f51dc7ed5f413fedce494d5b751660058176555124_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
পটনা: বিজেপি-র সঙ্গে জোট ভেঙে ইস্তফা দিয়েছেন মঙ্গলবার। বুধবারই বিহারে নতুন সরকার গড়ছেন নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। বুধবার দুপুর ২টোয় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন তিনি। তাঁর উপ মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Prasad Yadav) ছেলে তথা এই মুহূর্তে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের দায়িত্ব সামলানো তেজস্বী যাদব (Tejashwi Yadav)। নীতীশের সংযুক্ত জনতা দলের সঙ্গে ‘মহাজোট’-এর সঙ্গী হচ্ছে কংগ্রেস-সহ অন্য আঞ্চলিক দলগুলিও। নীতীশের সঙ্গে বুধবার শপথ নেবেন তেজস্বীও (Bihar Political Crisis)।
বুধবার নয়া জোটের সঙ্গে ফের বিহারের মুখ্য়মন্ত্রী হিসেবে শপথ নীতীশের
মঙ্গলবার সকালে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন নীতীশ। তার পর সোজা পটনায় লালু-জায়া রাবড়ি দেবীর বাড়িতে পৌঁছন। সেখান থেকে বেরিয়েই আরজেডি-র সঙ্গে পুরনো জোট নতুন করে ঝালিয়ে নেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। এর পর বিকেলে তেজস্বীকে সঙ্গে নিয়েই রাজভবনে গিয়ে সরকার গঠনের প্রস্তাব জমা দেন। সেখান থেকে বেরিয়ে বলেন, ‘‘সাতটি দলের মহাজোট গড়ে তুলছি। একজন নির্দল বিধায়ক কাছাকাছি থেকে কাজ করবেন।’’
বিজেপি-র সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে এর আগেও লালুর হাত ধরে ২০১৫ সালে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। সে বার তাঁদের জোটসঙ্গী ছিল কংগ্রেসও। সেই সময় নীতীশের উপমুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তেজস্বী। কিন্তু তেজস্বীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে বিজেপি সরব হলে, ২০১৭ সালে জোট ভেঙে বেরিয়ে ফের বিজেপি-র হাত ধরেন নীতীশ। রাতারাতি বিহারে নতুন সরকার গড়ে তোলেন। তার পর থেকে সময় বিশেষে নীতীশকে ‘দলবদলু’, ‘পল্টুরাম’ বলে খোঁচা দিয়ে এসেছেন লালু। তেজস্বীও রেয়াত করেননি। কিন্তু পুরনো তিক্ততা ভুলে নতুন ভাবে যাত্রা শুরু করতে চান নীতীশ-তেজস্বী, দু’জনই।
সাতটি দলকে নিয়ে ‘মহাজোট’-এর ঘোষণা নীতীশের
এই মুহূর্তে বিহার বিধানসভায় আরজেডি-ই একক বৃহত্তম দল। তাদের ৭৯ জন বিধায়ক রয়েছে। নীতীশের সংযুক্ত জনতা দলের বিধায়ক সংখ্যা ৪৫। ২৪৩ আসনের বিহার বিধানসভায় ম্যাজিক সংখ্যা ২৪৩। সে ক্ষেত্রে দুই দল মিলেই সরকার গড়ার প্রয়োজনীয় ১২২ আসন হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়াও জোট শরিক কংগ্রেসের ১৯টি আসন রয়েছে। রয়েছে ছোটখাটো আঞ্চলিক দলগুলিও। সেই নিরিখে বিজেপি-র বিধায়ক সংখ্যা ৭৭। নীতীশ-তেজস্বীর জোট সরকার গঠিত হলে, সেখানে বিজেপি বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকবে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)