![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Mamata Banerjee: আজই ৪ দিনের সফরে দিল্লিতে মমতা, আগামীকাল মোদি-সাক্ষাৎ
West Bengal CM: সব ঠিক থাকলে আগামীকাল, শুক্রবার বিকেলে মোদি-মমতা সাক্ষাৎ হওয়ার সম্ভবানা রয়েছে।
![Mamata Banerjee: আজই ৪ দিনের সফরে দিল্লিতে মমতা, আগামীকাল মোদি-সাক্ষাৎ Mamata Banerjee will meet Narendra Modi on friday, bengal cm's delhi visit starts today Mamata Banerjee: আজই ৪ দিনের সফরে দিল্লিতে মমতা, আগামীকাল মোদি-সাক্ষাৎ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/08/04/4469d1ef77c300e1da8c17610604305f1659589103_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
আশাবুল হোসেন, কলকাতা: আজ ৪ দিনের সফরে দিল্লি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সব ঠিক থাকলে আগামীকাল বিকেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
মোদি-মমতা বৈঠক:
আগামীকাল, শুক্রবার বিকেল সাড়ে চারটার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সাক্ষাৎ:
পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। আগামীকাল সন্ধে সাড়ে ছটায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বৈঠক-আয়োজন:
শনিবার ৪ রাজ্যের অকংগ্রেসি মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। আজই সন্ধেয় সুখেন্দু শেখর রায়ের বাসভবনে দলীয় সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা।
যখন বারবার কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত হচ্ছে। পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় কাণ্ডে তৃণমূল-বিজেপি সংঘাত হচ্ছে। সেই সময়েই এমন সাক্ষাৎ। রাজ্য বিজেপির তরফে দিল্লি যাওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছিল, রাজ্যের এমন অবস্থায় এই সাক্ষাৎ হলে রাজ্য বিজেপির মন ভেঙে যাবে। যদিও সেই দাবি হয়তো মানা হবে না। কারণ, নীতি আয়োগের বৈঠক ছাড়াও, তারও আগে দেখার সম্ভাবনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর।
সিপিএমের দাবি:
সুজন চক্রবর্তী, 'নীতি আয়োগ নয়, দুর্নীতি আয়োগে যাচ্ছেন। এর আগে তো কখনও যাননি। এবার নীতি আয়োগের জন্য উনি যাচ্ছেন আলাদা করে কথা বলার জন্য। সেটিং করাটাই মূল কাজ। পশ্চিমবাংলায় বিজেপিকে সাহায্যের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চেয়ে ভাল কেউ নেই, এটা বিজেপিও মনে করে।'
বিজেপির কটাক্ষ:
শমীক ভট্টাচার্য বলেন, 'এমন বিরোধিতা করেই সিপিআইএম প্রান্তিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর যা সূচি, তা স্বাভাবিক। একুশের ভোটে তৃণমূলকে ভোট দিয়েছিল সিপিএম। সিপিএম এই মুহূর্তে দেশের ও পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে অপ্রাসঙ্গিক। অন্যদিকে বাংলার মাটিতে তৃণমূলের সরে যাওয়াটাও সময়ের অপেক্ষা।'
সরব তৃণমূল:
কুণাল ঘোষ বলেন, 'বিজেপি জনবিচ্ছিন্ন। যাঁরা জনগণের রায়ে সরকারে আসতে পারে না।' বামেদের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূল। কুণালের দাবি, 'কেন্দ্রে যখন কংগ্রেস সরকার ছিল। সিপিএমের কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আন্দোলন করত। তখন কি মুখ্যমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী বৈঠক হয়নি? তখনও কি সেটিং হয়েছিল?' এর আগে তো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নীতি আয়োগের বৈঠকে যাননি? তার উত্তরে কুণাল ঘোষ বলেন, 'কেন্দ্রের বঞ্চনা এমন জায়গায় এসে পৌঁছেছে যে মমতাকে হস্তক্ষেপ করতে হচ্ছে। এর আগে প্রতিনিধি পাঠিয়েছেন। তৃণমূল তো বিজেপিকে হারিয়েছে। আর কত অগ্নিপরীক্ষা দেবে তৃণমূল।'
আরও পড়ুন: রেজিস্ট্রেশন নম্বর 'ভুয়ো', ডেট সার্টিফিকেট লিখে মৃতের পরিবারের দুর্ভোগ বাড়ালেন 'ডাক্তার'
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)