Gujarat Bridge Collapsed: ''গভীরভাবে শোকাহত, ক্ষতিগ্রস্তদের সবরকম সাহায্য করা হবে'', ট্যুইটে বার্তা মোদির
Gujarat Bridge Collapsed Update: যে ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, ব্রিজ ভেঙে পড়ার মুহূর্তে কেবল ধরে বাঁচার শেষ চেষ্টা করছে মানুষ।
মোরবি: প্রধানমন্ত্রীর গুজরাত সফর চলাকালিনই সেখানে নদীতে ভেঙে পড়েছে ব্রিজ। ব্রিজ ভেঙে নদীতে বেশ কয়েকজনের তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা। মেরামতির ৪ দিনের মধ্যেই গুজরাতের মোরবিতে ভেঙে পড়ল ব্রিজ। এদিকে এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি তাঁর শোকবার্তায় জানিয়েছেন, ''গুজরাতের মোরবিতে নদীতে ব্রিজ ভেঙে পড়ার ঘটনায় আমি শোকাহত। এ ব্যাপারে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। উদ্ধারকার্য পূর্ণদমে শুরু হয়ে গিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সবরকম সাহায্য করা হবে।''
যে ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, ব্রিজ ভেঙে পড়ার মুহূর্তে কেবল ধরে বাঁচার শেষ চেষ্টা করছে মানুষ। প্রসঙ্গত, ১৮৭৯ সালে ব্রিজটি তৈরি হয়েছিল। মেরামতির জন্য সাত মাস বন্ধ ছিল ব্রিজটি। কংগ্রেসের অভিযোগ নির্বাচনের জন্য তড়িঘড়ি চালু করা হয়েছিল ব্রিজটি। অন্যদিকে, দুর্নীতির কারণেই ভেঙে পড়েছে ব্রিজ, অভিযোগ বিরোধীদের। এদিকে এই ঘটনা নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি আপের।
দুর্ঘটনার সময় ওই ব্রিজের ওপর ৪০০ জনের থাকার সম্ভাবনা। এই ঘটনার পর গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রীকেও ফোন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), এমনটাই সূত্রের খবর। প্রধানমন্ত্রী মোদি উদ্ধার কার্যের জন্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে একযোগে কাজ করার অনুরোধ করেছেন। অন্যদিকে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী আহতদের অবিলম্বে চিকিত্সার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ৪০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু, দাবি গুজরাতের মন্ত্রী ব্রিজেশ মেরজার। হাসপাতালে ভর্তি অন্তত ৭০ জন, নিখোঁজদের সন্ধান পেতে নদীতে তল্লাশি। মেরামতির ৪ দিনের মধ্যেই গুজরাতের মোরবিতে ভেঙে পড়ল ব্রিজ। সন্ধে ৬.৩০: ১৫০ জনকে নিয়ে মাচ্ছু নদীতে ভেঙে পড়ে কেবল ব্রিজ। কার গাফিলতিতে ব্রিজ বিপর্যয়? উঠছে প্রশ্ন। মেরামতির ৪ দিনের মধ্যেই গুজরাতের মোরবিতে ভেঙে পড়ল ব্রিজ। মেরামতির পর পুরসভার ফিটনেস সার্টিফিকেট ছাড়াই খোলা হয় ব্রিজ। ফিটনেস সার্টিফিকেট ছাড়াই কার নির্দেশে খোলা হয় ব্রিজ? প্রশ্ন বাসিন্দাদের। ১৮৭৯ সালে তৈরি কেবল ব্রিজ, মেরামতির জন্য বন্ধ ছিল ৭ মাস । বিধানসভা নির্বাচনের জন্য তড়িঘড়ি খোলা হয় ব্রিজ, অভিযোগ কংগ্রেসের ।