![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Nitin Gadkari: সময়ে সিদ্ধান্তগ্রহণে ব্যর্থ সরকার, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গডকড়ী
Narendra Modi Government: অতি সম্প্রতিই বিজেপি-র (BJP) সিদ্ধান্তগ্রহণ কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন নিতিন (BJP Parliamentary Board) )।
![Nitin Gadkari: সময়ে সিদ্ধান্তগ্রহণে ব্যর্থ সরকার, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গডকড়ী Nitin Gadkari says government is not taking decisions on time Nitin Gadkari: সময়ে সিদ্ধান্তগ্রহণে ব্যর্থ সরকার, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গডকড়ী](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/08/22/cdd52416b3f1f7e654d667d308fa1fb81661144976047381_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: সরকারে থেকেও খামতি স্বীকার করতে কখনও পিছপা হননি। সেই ধারাই বজায় রাখলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গডকড়ী (Nitin Gadkari)। কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তগ্রহণে ঢিলেমি থেকে যাচ্ছে বলে এ বার মন্তব্য করলেন তিনি। সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিতে না পারাও একটি সমস্যা বলে মত তাঁর।
সিদ্ধান্ত গ্রহণে ঢিলেমি সরকারের, বললেন নিতিন গডকড়ী
অতি সম্প্রতিই বিজেপি-র (BJP) সিদ্ধান্তগ্রহণ কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন নিতিন (BJP Parliamentary Board) )। তার পর একটি অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন তিনি। সেখানে তিনি বলেন, "বিস্ময় ঘটানো অসম্ভব নয়। সবরকম সম্ভাবনা রয়েছে। পরিকাঠামোর দিক থেকে ভারতের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল। দেশ-বিদেশের উন্নত প্রযুক্তি, উদ্ধাবনী ভাবনা, গবেষণাকে গুরুত্ব দিতে হবে। গুণমাণ অক্ষুণ্ণ রেখেই কম খরচে বিকল্প কাঁচামালের ব্যবস্থা করতে হবে আমাদের। নির্মাণের ক্ষেত্রে সময়ই শেষ কথা । সময়ের চেয়ে বড় পুজি নেই। কিন্তু সমস্যা হল, সরকার সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না।"
গডকড়ী আরও বলেন, "প্রযুক্তি এবং সম্পদের থেকে সময় অনেক বেশি মূল্যবান।" নিতিনের এই মন্তব্য সামনে আসার পরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিকতম ভাষণের তুলনা উঠে এসেছ, যখন স্বাধীনতার 'অমৃতকালে' সরকারের কৃতিত্বের খতিয়ান দিয়েছিলেন তিনি। যদিও এ নিয়ে জলঘোলায় নারাজ বিজেপি নেতৃত্ব। কেন্দ্রীয় সরকার নয়, ঢিলেমি নিয়েই মূলত নিতিন এ কথা বলেছেন বলে দাবি তাঁদের।
এর আগে, গত সপ্তাহে বিজেপি-র সংসদীয় বোর্ডে (BJP Parliamentary Board) বড় ধরনের রদবদল ঘটানো হয়। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনকে লক্ষ্যমাত্রা রেখেই এমন সিদ্ধান্ত। তাতে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা তালিকার শীর্ষে ছিল। তার পরে ছিল নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, রাজনাথ সিংহের নাম। তালিকায় নাম ছিল কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা, অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, দলের ওবিসি মোর্চার সভাপতি কে লক্ষ্মণ, প্রাক্তন আইপিএস অফিসার ইকবাল সিংহ লালপুরা, সর্বভারতীয় সম্পাদক সুধা যাদব, সত্যনারায়ণ জটিয়া এবং বিএল সন্তোষ।
কিন্তু ওই তালিকা থেকে নিতিন গডকড়ি এবং মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহানকে বাদ দেওয়া হয়। বিজেপি-র প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতি নিতিন। গেরুয়া শিবিরের রীতি অনুযায়ী, প্রাক্তন সভাপতিরা বরাবরই ওই কমিটির অংশ থেকেছেন। তাই নিতিনের বাদ পড়া নিয়ে জলঘোলা শুরু হয়।
বিজেপি-র সিদ্ধান্ত গ্রহণ কমিটি থেকে বাদ পড়েন নিতিন
বিজেপি-র অভিভাবক সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ম সেবক সঙ্ঘের সঙ্গে আজীবন যুক্ত নিতিন। এর আগেও সরকারের সমালোচনা করতে শোনা গিয়েছে তাঁকে। আজকের দিনে রাজনীতি ক্ষমতাপ্রদর্শন ছাড়া অন্য কিছু নয়, অনের বার রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার কথা ভেবেছেন বলে সম্প্রতি নাগপুরে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে মন্তব্য করেন নিতিন। এর পরই সিদ্ধান্তগ্রহণ কমিটি থেকে নাম বাদ পড়ে তাঁর।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)