এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
উহানে করোনা সংক্রমণ এপিসেন্টারের ‘তথ্য-প্রমাণ ধুয়ে মুছে সাফ’! চিনকে দুষলেন গবেষক
অধ্যাপক ইযুঙ বলেন, ‘আমরা কিছুদিন আগে হুনান সুপারমার্কেটে গিয়েছিলাম। কিন্তু কোনও কিছুই দেখতে পাইনি,কারণ সব কিছু ধুয়ে-মুছে সাফ করে দেওয়া হয়েছে। ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনাস্থলের কোনও অস্তিত্ব, চিহ্নই আর রাখেনি।
![উহানে করোনা সংক্রমণ এপিসেন্টারের ‘তথ্য-প্রমাণ ধুয়ে মুছে সাফ’! চিনকে দুষলেন গবেষক COVID-19 Cover Up Evidence destroyed alleges Professor Kwok-Yung Yuen microbiologist physician surgeon in Hong Kong উহানে করোনা সংক্রমণ এপিসেন্টারের ‘তথ্য-প্রমাণ ধুয়ে মুছে সাফ’! চিনকে দুষলেন গবেষক](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/04/29032726/COVID-19-test-kits.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
বেজিং: চিন থেকে নোভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিষয়টি বিশ্বের নজরে এনেছিলেন প্রফেসর কোক ইয়ুঙ ইউয়েন। চিনা শহর উহান থেকে কেমন করে ভাইরাসজনিত রোগ বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে তা নিয়ে তদন্ত করছিলেন তিনি। হংকংয়ের এই মাইক্রোবায়োলজিস্ট, ফিজিসিয়ান তথা সার্জেন্ট এবার গুরুতর অভিযোগ আনলেন চিনের বিরুদ্ধে। তাঁর মতে, হুনান প্রদেশে বুনো জন্তু-জানোয়ারের বাজার থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন তথ্য রাতারাতি লোপাট করে দিয়েছে চিন। অথচ উহানের এই বাজারকেই করোনাভাইরাসের প্রাথমিক এপিসেন্টার বলে মনে করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তথ্য-প্রমাণ লোপাট করে চিন থেকে যে রোগ ছড়িয়েছিল, সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টাই কার্যত নাকচ করে দিতে চাইছে চিনা প্রশাসন।
অধ্যাপক ইযুঙ বলেন, ‘আমরা কিছুদিন আগে হুনান সুপারমার্কেটে গিয়েছিলাম। কিন্তু কোনও কিছুই দেখতে পাইনি,কারণ সব কিছু ধুয়ে-মুছে সাফ করে দেওয়া হয়েছে। ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনাস্থলের কোনও অস্তিত্ব, চিহ্নই আর রাখেনি। কোন জন্তুর শরীর থেকে কোন পথে মানবদেহে প্রথম এই মারণ ভাইরাস ঢুকেছিল, সেটা বোঝার আর কোনও উপায়ই রইল না।‘
বিষয়টি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত ভাবে এই গবেষক বলেন, ‘আমার সন্দেহ ওরা উহান প্রদেশে যা কিছু ঘটেছিল, বিশ্বের অগোচরে সেসব একেবারে ধামাচাপা দিতে চাইছে। ওখানকার আঞ্চলিক সরকারি আধিকারিকরাও সেভাবে কিছুই বলতে চাইছেন না বা তাঁদের বলতে দেওয়া হচ্ছে না।’
প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বরে ইউহান-এ হুনান ওয়াইল্ড লাইফ মার্কেট থেকেই করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানতে পারা যায়। সেই থেকে গোটা বিশ্বে ১৬ মিলিয়ন মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন।মারা গিয়েছেন প্রায় সাড়ে ছয় লক্ষ মানুষ। চিনে আক্রান্ত প্রায় ৯০ হাজার। মৃতের সংখ্যা চার হাজারেরও বেশি। আমেরিকা-সহ বেশ কয়েকটি দেশ এই মারণ ভাইরাসের সংক্রমণের ব্যাপারে সরাসরি দায়ী করেছে চিনকে। চিন অবশ্য সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু চিন ওয়াইল্ড লাইফ মার্কেট থেকে যাবতীয় তথ্য লোপাট করে দিয়েছে বলে যে অভিযোগ হংকংয়ের গবেষক তুলেছেন,তা আরও একবার বিতর্ক উস্কে দিতে বাধ্য।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
খেলা
খবর
খবর
জেলার খবর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)