(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Kamal Haasan: ‘ভাঙন ধরাতে নয়, দেশ জুড়তে হাত বাড়ান’, লালকেল্লায় রাহুলের পাশে কমল
Bharat Jodo Yatra:শনিবার হরিয়ানা থেকে দিল্লিতে ঢুকেছে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। লালকেল্লার কাছে আয়োজন হয়েছিল বিরাট জনসভার সেখানে রাহুল এবং কংগ্রেস নেতাদের পাশাপাশি বক্তৃতা করেন কমল নিজেও।
নয়াদিল্লি: অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতি সচেতন মানুষ হিসেবেও পরিচিত তিনি। দক্ষিণের রাজনীতিতে পদার্পণও করেছেন। এ বার কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় যোগ দিলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কমল হাসন। ভারতীয় হিসেবে দায়িত্ববোধ থেকেই এই রাহুলের পদযাত্রায় অংশ নিয়েছেন বলে জানালেন।
শনিবার হরিয়ানা থেকে দিল্লিতে ঢুকেছে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। লালকেল্লার কাছে আয়োজন হয়েছিল বিরাট জনসভার সেখানে রাহুল এবং কংগ্রেস নেতাদের পাশাপাশি বক্তৃতা করেন কমল নিজেও। সেখানেই পদযাত্রায় যুক্ত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করেন কমল।
লালকেল্লার সভায় এ দিন কমল বলেন, “অনেকেই জিজ্ঞেস করছেন, আমি কেন এখানে এলাম! তাঁদের বলতে চাই, একজন ভারতীয় হিসেবে আজ এখানে আমি। আমার বাবা ছিলেন কংগ্রেসি। নানা আদর্শের সংস্পর্শে এসেছি। নিজের রাজনৈতিক দলও গড়েছি। কিন্তু দেশের কথা উঠলে, সব সীমারেখা বিলীন হয়ে যায়। তাই ছুটে আসার তাগিদ অনুভব করেছি।”
"हमारे देश में नफ़रत नहीं है, सिर्फ प्यार है"
— Congress (@INCIndia) December 24, 2022
शुक्रिया दिल्ली...पूरी दुनिया को यह बताने के लिए कि भले ही हमारी भाषा, रंग, संस्कृति अलग हो, लेकिन दिल से हम भारतीय हैं, जो सिर्फ मोहब्बत में यकीन रखते हैं और इंसानियत को सबसे बड़ा मानते हैं।#JodoJodoDilliJodo pic.twitter.com/XgIMZRT9CO
কমল আরও বলেন, “দেশ ভাঙতে নয়, ভারত জুড়তে হাত বাড়ান। এখনই এগিয়ে আসতে হবে আমাদের। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বুঝলাম নাগরিক হিসেবে দায়িত্ব পালনের এই সময়। দেশকে বাঁচাতে হলে এগিয়ে আসা প্রয়োজন।”
কমলের রাজনৈতিক দল মক্কল নিধি মইয়মের সদস্যরাও এ দিন দিল্লিতে ছিলেন। ভিডিও বার্তায় তাঁদের দিল্লি আসতে আহ্বান জানিয়েছিলেন কমল। দলের ঊর্ধ্বে উঠে, দেশের এবং দশের স্বার্থে তাদের ‘ভারত যাত্রা জোড়ো’য় যোগ দিতে আহ্বান জানিয়েছিলেন। কমল জানিয়েছেন, পদযাত্রায় যোগ দিতে অনেক আগে তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন রাহুল। কিন্তু রাজনীতিক হিসেবে নয়, দেশের নাগরিক হিসেবেই যোগ দিয়েছেন তিনি।
তবে কমলের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় যুক্ত হওয়ার নেপথ্যে বৃহত্তর রাজনৈতিক উদ্দেশ্য কাজ করছে বলে মত রাজনৈতিক মহলের। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে ডিএমকে-র পাশাপাশি তিনিও কংগ্রেসকে সমর্থন করতে পারেন এবং তামিল রাজনীতিতে ডিএমকে-র শরিক হতে পারে তাঁর দলও।