![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Corona Patient Death: হাসপাতালে মেলেনি বেড, অক্সিজেনের অভাবে করোনা রোগীর মৃত্যু, ১৩ ঘণ্টা ধরে বাড়িতে পড়ে দেহ
বাড়িতে ৩ বছরের একটি শিশু রয়েছে, সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা পরিবারের
![Corona Patient Death: হাসপাতালে মেলেনি বেড, অক্সিজেনের অভাবে করোনা রোগীর মৃত্যু, ১৩ ঘণ্টা ধরে বাড়িতে পড়ে দেহ Coronavirus Update: corona patient death without treatment in Lake Town, accused police and administration Corona Patient Death: হাসপাতালে মেলেনি বেড, অক্সিজেনের অভাবে করোনা রোগীর মৃত্যু, ১৩ ঘণ্টা ধরে বাড়িতে পড়ে দেহ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/26/dd3d91bad318dc821b26b42ae58c1d78_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: হাসপাতালে বেড না পেয়ে বিনা চিকিৎসায় বাড়িতেই করোনা রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ।
১৩ ঘণ্টা ধরে পড়ে রইল মৃতদেহ। এমনটাই দাবি পরিবারের। পুলিশ ও পুরসভার বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগও তুলেছেন তাঁরা।
লেকটাউন শ্রীপল্লির ঘটনা। মৃতের নাম সুদিন মুখোপাধ্যায়।
পরিবারের দাবি, শনিবার ৭৩ বছরের ওই রোগীর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। বাড়িতেই চিকিৎসা চলছিল। গতকাল শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ায় বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরেও বেড মেলেনি বলে অভিযোগ।
পরিবারের দাবি, অক্সিজেনের অভাবে কার্যত বিনা চিকিৎসায় রাত ২টো নাগাদ বাড়িতেই মৃত্যু হয় ওই করোনা রোগীর। মৃতের স্ত্রী, মেয়েও করোনা আক্রান্ত।
বাড়িতে ৩ বছরের একটি শিশু রয়েছে। সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা পরিবারের। পুরসভার প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।
করোনা রিপোর্ট না আসায় ৩ দিন ধরে রোগিণীর মৃতদেহ পড়ে থাকার অভিযোগ উঠল কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের হাসপাতালে। শুক্রবার পোর্ট ট্রাস্টের হাসপাতালে ভর্তি হন এন্টালির বাসিন্দা ৪৩ বছরের প্রিয়ঙ্কা দে।
পরিবারের দাবি, শনিবার মৃত্যুসংবাদ জানায় হাসপাতাল। অভিযোগ, মৃত্যুর আগে হাসপাতাল থেকে ফোনে রোগিণী জানান, হাত-পা বেঁধে রেখে বিনা চিকিৎসায় তাঁকে ফেলে রাখা হয়েছে।
মৃতের পরিবারের কাছে রয়েছে সেই অডিও ক্লিপ। মৃতের পরিবারের দাবি, এবিপি আনন্দে খবর সম্প্রচারের পর জানানো হয়, হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, করোনা রিপোর্ট পজিটিভ। করোনা বিধি মেনে শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
অন্যদিকে, বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে করোনা রোগীর অস্বাভাবিক মৃত্যু। হাসপাতালের ওয়ার্ডের শৌচাগার থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ। বছর পঁচাত্তরের ওই রোগীর নাম কালাচাঁদ দাস। আত্মহত্যা বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের।
রাজ্যে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তর সংখ্যা। রোজই গড়ছে নতুন রেকর্ড। স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড সংক্রমিতর সংখ্যা ১৪ হাজার ২৮১। গত ৬ দিনের নিরিখে যা সর্বোচ্চ! মৃতের সংখ্যা ৫৯। শোচনীয় এই পরিস্থিতির মধ্যে করোনা চিকিৎসায় নতুন গাইডলাইন প্রকাশ স্বাস্থ্য দফতরের।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)