![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Petrol and diesel prices Today এবার ৯০ পেরোল ডিজেল, সেঞ্চুরির পথে পেট্রোলও
আজ কলকাতায় পেট্রোলের দাম লিটারপ্রতি ২৮ পয়সা এবং ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ২৯ পয়সা বাড়ল
![Petrol and diesel prices Today এবার ৯০ পেরোল ডিজেল, সেঞ্চুরির পথে পেট্রোলও Petrol Diesel Rate today Petrol and diesel prices price in on 14 June Petrol and diesel prices Today এবার ৯০ পেরোল ডিজেল, সেঞ্চুরির পথে পেট্রোলও](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/21/129e726ad0eea329b26d015fe1c11b71_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: এবার ৯০ পেরোল ডিজেলের দাম। সেঞ্চুরি পার করার লক্ষ্যে পেট্রোলের দামও। মুম্বই-সহ দেশের ৬টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে আগেই সেঞ্চুরি পার করেছে পেট্রোলের দাম। কলকাতাতেও ক্রমশ ১০০ ছোঁয়ার দিকে এগোচ্ছে পেট্রোলের দাম।
আজ কলকাতায় পেট্রোলের দাম লিটারপ্রতি ২৮ পয়সা এবং ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ২৯ পয়সা বাড়ল। ফলে পেট্রোলের দাম হয়েছে লিটারে ৯৬ টাকা ৩৪ পয়সা। ডিজেলের দাম লিটারে ৯০ টাকা ১২ পয়সা হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলি দু’একদিন অন্তর বাড়িয়েই চলেছে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম। গতকাল জ্বালানির দাম বাড়েনি। এর আগে, গত পরশু অর্থাৎ শনিবার বেড়েছিল জ্বালানির দাম। পেট্রোলের দাম লিটারপ্রতি ২৬ পয়সা এবং ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ২৩ পয়সা বেড়ে যথাক্রমে হয়েছিল ৯৬.০৬ টাকা ও ৮৯. ৮৩ টাকা।
কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেছেন, মানছি জ্বালানির দামবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের অসুবিধা হচ্ছে। কিন্তু একবছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে করোনার ভ্যাকসিনের জন্য। এই কঠিন পরিস্থিতিতে কল্যাণমূলক প্রকল্পের জন্য আমরা অর্থ সঞ্চয় করছি।
করোনা পরিস্থিতির জেরে আর্থিক বিপর্যয়ের মুখে দেশ। বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। তার ওপর পেট্রোল-ডিজেলের এইভাবে দাম বেড়ে চলায় নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। এর ফলে আশঙ্কিত মধ্যবিত্তরা।
করোনা আবহে বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। তার ওপর পেট্রোল-ডিজেলের এইভাবে দাম বেড়ে চলায় নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব বিরোধীরা।
অর্থনীতিবিদদের একাংশের যুক্তি, একটা স্তরে সরকারের উচিত দাম নিয়ন্ত্রণ করা। অর্থনীতিবিদ গৌতম গুপ্ত বললেন, এটা জরুরি পণ্য। এর সঙ্গে বাজারের অন্য পণ্যের দামের ওঠানামা যুক্ত। এর দায় এড়াতে পারে না সরকার। একটা স্তরে দাম নিয়ন্ত্রমের করা উচিত। জিএসটি আওতায় আনছে না। এটা আনলে ভাল হতো।
এই ইস্যুতে ভারসাম্য রক্ষার পরামর্শ দিয়েছেন নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার। বললেন, সবসময় এটা বলা হয় যে, পেট্রোল-ডিজেলের মৃল্যবৃদ্ধি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার কিছু করুক। কিন্তু আমাদের ভারস্যমাও রক্ষা করতে হবে। সরকারের দায়িত্ব মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা। আমি আশা করি, যাঁদের এই দায়িত্ব, তাঁরা ভারসাম্য রক্ষা করবেন।
ইতিমধ্যেই তেলের দামের বোঝা বাজারের কাঁধে চাপতে শুরু করেছে। খুচরো বাজারের বিভিন্ন পণ্যের দামও ঊর্ধ্বমুখী। এই সাঁড়াশি চাপে সাধারণ মানুষের মাথায় হাত।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)