![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Anil Deshmukh: আর্থিক তছরুপ মামলায় ১৪ দিনের জেল হেফাজত মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
Anil Deshmukh Judicial Custody: মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে মুম্বইয়ের এক বিশেষ আদালত। তাঁর বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।
![Anil Deshmukh: আর্থিক তছরুপ মামলায় ১৪ দিনের জেল হেফাজত মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর Money Laundering Case Ex-Maharashtra Home Minister Anil Deshmukh Sent To 14-Day Judicial Custody Anil Deshmukh: আর্থিক তছরুপ মামলায় ১৪ দিনের জেল হেফাজত মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/11/06/7f2a794ad8711454bb894ddc1ef36b8b_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
মুম্বই: আর্থিক তছরুপ মামলায় জামিন পেলেন না অনিল দেশমুখ। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে মুম্বইয়ের এক বিশেষ আদালত। ইডি নিজেদের হেফাজতে চাইলেও, তাঁর বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।
সোমবার ১২ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় এনসিপি নেতাকে। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। সেই মামলার তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। মুম্বই পুলিশের কমিশনার পরম বীর সিংহ দেশমুখের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ তুলেছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, পুলিশ আধিকারিক শচীন ওয়াজেকে প্রতি মাসে হোটেল এবং বারগুলি থেকে ১০০ কোটি টাকা তোলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তবে দেশমুখ সেই অভিযোগ সরাসরি খারিজ করেন।
অন্য অভিযুক্ত শচীন ওয়াজেকেও আর্থিক তছরুপের মামলায় গত শনিবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
ইডি সূত্রে খবর, দক্ষিণ মুম্বইয়ের বালার্ড এস্টেট অঞ্চলে ইডি দফতরে আইনজীবীকে নিয়ে হাজির হন অনিল দেশমুখ। এরপর থেকেই তাঁকে জেরা শুরু করেন তদন্তকারীরা। তোলাবাজি ও অর্থপাচারের অভিযোগ নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে থাকেন তদন্তকারীরা। এই মামলার বিষয়ে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন ইডি আধিকারিকরা। কিন্তু তিনি সহযোগিতা করেননি বলে দাবি তদন্তকারীদের। সেই কারণেই গভীর রাতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
কয়েক মাস আগে অনিল দেশমুখের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ আনেন মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার পরম বীর সিংহ। তাঁর দাবি, একাধিক অনৈতিক কাজে যুক্ত মহারাষ্ট্রের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি গ্রেফতার হওয়া মুম্বই পুলিশের সহকারী কমিশনার সচিন ওয়াজকে প্রতি মাসে ১০০ কোটি টাকা জোগাড় করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
পরম বীর সিংহের এই চিঠি প্রকাশ্যে আসার পরেই মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বরখাস্ত করার দাবি ওঠে বিভিন্ন মহল থেকে। শেষপর্যন্ত এপ্রিলে পদত্যাগ করেন অনিল দেশমুখ। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)