'শেষ পর্যন্ত জয় হবে সত্যের', পশুখাদ্য মামলায় রায়ের পর ম্যান্ডেলা, অম্বেডকরের নাম করে ট্যুইট লালুর, তোপ বিজেপিকেও
Had people like Nelson Mandela, Martin Luther King, Baba Saheb Ambedkar failed in their efforts, history would have treated them as villains. They still are villains for the biased, racist and caste-ist minds. No one should expect any different treatment.
— Lalu Prasad Yadav (@laluprasadrjd) December 23, 2017
দফায় দফায় ট্যুইট করে বিশেষ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানান বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। আদালতের রায় তাঁর বিরুদ্ধে চালানো পক্ষপাতদুষ্ট প্রচারের ফল বলে দাবি করে লালু বলেন, সত্যের জয় হবেই, তিনি নিশ্চিত। ট্যুইট করেন, সংগঠিত কায়দায় পক্ষপাতদুষ্ট প্রচারের মাধ্যমে সত্যকে মিথ্যা বলে দেখানো যায়, বিভ্রান্তকর বা আধা মিথ্যা বলে দেখানো যায়। তবে যা-ই ঘটুক না কেন, পক্ষপাত ও ঘৃণার পরাজয় হবেই। শেষ পর্যন্ত সত্যের জয় হবেই।
Truth can be made to appear as a lie, as ambiguous or a half lie by concerted onslaught of bias driven propaganda. But blurred layer of bias and hatred will still be removed, come what may! In end Truth will win
— Lalu Prasad Yadav (@laluprasadrjd) December 23, 2017
'শাসক শ্রেণি' ও 'শাসিতদের' তুলনা টেনে লালু বলেন, শোষিতরা প্রতিবাদের সুরে কথা বলবে, এটা শাসকরা কখনই পছন্দ করে না। ক্ষমতাশালীরা, শাসক সম্প্রদায় সবসময় সমাজকে ভাগ করে রাখে। নীচুতলার মানুষ অন্যায় শাসনকে চ্যালেঞ্জ করলে তাকে একতরফা শাস্তিই পেতে হয়। বিজেপি ভোট পাওয়ার জন্য বিরোধীদের সম্পর্কে জনমতে বিকৃত ধারণা ছড়াতে চাইছে বলেও অভিযোগ করেন লালু। এও জানিয়ে দেন, তিনি মাথা নত করবেন না, এমনকী সামাজিক ন্যায়ের স্বার্থে মরতেও প্রস্তুত। আমাকে হেনস্থা করতে পারলেও হারানো যাবে না, ট্যুইট করেন তিনি।
Powerful people and powerful classes always managed to divide society into ruling and the ruled classes. And whenever anyone from the lower hierarchy challenged this unjust order, they would be deliberately punished https://t.co/oDSIg7e0ie
— Lalu Prasad Yadav (@laluprasadrjd) December 23, 2017
धूर्त भाजपा अपनी जुमलेबाज़ी व कारगुज़ारियों को छुपाने और वोट प्राप्त करने के लिए विपक्षियों का पब्लिक पर्सेप्शन बिगाड़ने के लिए राजनीति में अनैतिक और द्वेष की भावना से ग्रस्त गंदा खेल खेलती है।
— Lalu Prasad Yadav (@laluprasadrjd) December 23, 2017
এদিন ১৯৯১ থেকে ১৯৯৪-এর মধ্যে দেওঘর ট্রেজারি থেকে ৮৯ লক্ষ টাকার বেশি অর্থ নয়ছয়ের অভিযোগে আজ লালু সমেত ১৬ জনকে দোষী বলে রায় দিয়েছে আদালত। রেহাই পেয়েছেন রাজ্যের আরেক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগন্নাথ মিশ্র ও আরও ৫ জন। লালুকে রায় ঘোষণার পর নিয়ে যাওয়া হয়েছে রাঁচির বিরসা মুন্ডা জেলে। সাজা ঘোষণা হবে ৩ জানুয়ারি।
লালু পশুখাদ্য সংক্রান্ত আরেক মামলায় আগেই দোষী ঘোষিত হওয়ার ফলে লোকসভা সাংসদ পদ খুইয়েছেন, নির্বাচনে লড়াইয়ের অধিকারও হারিয়েছেন। ২০১৩-র অক্টোবরে তাঁকে ৩৭ কোটি টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে দোষী বলে রায় দেয় আদালত। দু মাস জেলে কাটানোর পর সুপ্রিম কোর্টে জামিন পান তিনি।