এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
সোনার লোভ; উত্তরপ্রদেশে ওঝাকে দিয়ে মেয়েকে খুন করিয়ে মৃতদেহ ধর্ষণ করাল বাবা মা
![সোনার লোভ; উত্তরপ্রদেশে ওঝাকে দিয়ে মেয়েকে খুন করিয়ে মৃতদেহ ধর্ষণ করাল বাবা মা Parents Allow Exorcist To Kill 15 Year Old Daughter Rape Body Wanted To Appease God For Gold সোনার লোভ; উত্তরপ্রদেশে ওঝাকে দিয়ে মেয়েকে খুন করিয়ে মৃতদেহ ধর্ষণ করাল বাবা মা](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2016/01/10180923/rape-graphics-580x395.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
লখনউ: উত্তরপ্রদেশের কনৌজের মহাবীর প্রসাদের সোনার কারবার ভাল চলছিল না। ব্যবসার হাল ফেরাতে তিনি যা করেছেন তা শুনলে শিউরে উঠবেন।
মাঝবয়সি এই ব্যবসায়ীর গাড়ি মাঝে মধ্যে চালাত কৃষ্ণ শর্মা বলে একজন। সে আবার নিজেকে দাবি করত ওঝা হিসেবে। আর্থিক সমস্যা মেটাতে মহাবীর ও তাঁর স্ত্রী পুষ্পা কৃষ্ণর দ্বারস্থ হন।
অভিযোগ, কৃষ্ণ বলে, দেবতাকে খুশি করতে তাঁদের ১৫ বছরের মেয়ে কবিতাকে বলি দিতে হবে। যদি তাঁরা এটা করেন, তবে মাটির তলায় পোঁতা ৫ কেজি সোনা পাবেন তাঁরা। মহাবীর ও পুষ্পা মেয়েকে খুনের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান বলে অভিযোগ।
মঙ্গলবার রাতে কবিতাকে মাদক খাইয়ে বেহুঁশ করে একটি মন্দিরে নিয়ে আসেন বাবা মা। হয় পুজো। তারপর কৃষ্ণ নিয়ে যায় তাকে।
একটি পিপুল গাছের নীচে নিয়ে গিয়ে বাবা মার সামনেই মেয়েটিকে নগ্ন করে, গলা টিপে খুন করে কৃষ্ণ। তারপর মৃতদেহ ধর্ষণ করে। এরপর দেবতাকে উৎসর্গ করতে হবে বলে কবিতার গলা কিছুটা কেটে রক্ত সংগ্রহ করে।
মেয়ের মৃত্যুতে বাবা মায়ের মন কাঁদেনি। কিন্তু প্রতিশ্রুতিমত ৫ কেজি সোনা না পাওয়ায় টনক নড়ে তাঁদের। মহাবীর পুলিশে খবর দেন। কনৌজের থাতিয়া গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় কৃষ্ণকে।
পরদিন স্থানীয় একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয় কবিতার দেহ। মহাবীর ও তাঁর স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এই দম্পতির আরও একটি মেয়ে রয়েছে। বিয়ে হয়ে গিয়েছে তাঁর।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার খবর
পুজো পরব
ক্রিকেট
জেলার খবর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)