এক্সপ্লোর
ঠাণের কাছে রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩, আহত শতাধিক

ঠাণে: মুম্বইয়ের কাছে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ আগুনে পুড়ে মারা গেলেন তিনজন। জখম শতাধিক। তখন সকাল সাড়ে ১১টা। কারখানায় কাজ চলছিল পুরোদমে। নিজের নিজের কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। আচমকা তীব্র শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে গোটা কারখানা। সশব্দে ভেঙে পড়ে আশেপাশের বাড়ির জানালা ও দরজার কাচ। ক্ষতিগ্রস্ত হয় বেশ কিছু গাড়িও। ঘটনার জেরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে এলাকায় ছুটে আসে দমকল ও বিপর্যয় মোকাবিলা দল। জ্বলতে থাকা কারখানা থেতে বের করা হয় তিন শ্রমিকের দেহ। উদ্ধার করা হয় আটকে পড়া শ্রমিকদের। সরিয়ে দেওয়া হয় আশেপাশের বাড়ির বাসিন্দাদের।
মুম্বইয়ের কাছে ডোম্বিভিলিতে অবস্থিত আচার্য কেমিক্যালস নামে এই কারখানায় তৈরি হয় নানারকম রাসায়নিক। আহত শ্রমিকরা জানিয়েছে, কাজ করার সময় একটি সিলিন্ডারে হঠাৎ বিস্ফোরণ ঘটে। ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় তিন শ্রমিকের দেহ। আহত হন অনেকেই। বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে কারখানাটি। আহতদের অনেককে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। জেলা কালেক্টর মহেন্দ্র কল্যাণকর জানিয়েছেন, তিনজন মারা গিয়েছে এবং ১১৯ জন আহত হয়েছেন। সব পক্ষের সঙ্গেই এদিন জরুরি বৈঠক করেন তিনি। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও দমকলের পাশাপাশি পুণে থেকে আনিয়ে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকেও উদ্ধারকার্যে নামানো হয়। দুর্ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন দেবেন্দ্র ফঢ়ণবীশ। উদ্ধারকার্যকে আরও দ্রুততার সঙ্গে পরিচালনা করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী সুভাষ দেশাই এবং জেলার ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে। কী করে বিস্ফোরণ হল, তার কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাম শিণ্ডে। এই দুর্ঘটনার নেপথ্যে কারখানা কর্তৃপক্ষের কোনও গাফিলতি ছিল কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশের সন্দেহ, কারখানার ধ্বংসস্তূপে এখনও হয়ত অনেক শ্রমিক আটকে রয়েছে। যুগ্ম কমিশনার আশুতোষ ডুম্বরে জানান, বিস্ফোরণের এতটাই তীব্রতা ছিল যে পাঁচ কিলোমিটার থেকেও তা শোনা গিয়েছিল। শুধু বাড়ি নয়, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু গাড়িও।
মুম্বইয়ের কাছে ডোম্বিভিলিতে অবস্থিত আচার্য কেমিক্যালস নামে এই কারখানায় তৈরি হয় নানারকম রাসায়নিক। আহত শ্রমিকরা জানিয়েছে, কাজ করার সময় একটি সিলিন্ডারে হঠাৎ বিস্ফোরণ ঘটে। ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় তিন শ্রমিকের দেহ। আহত হন অনেকেই। বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে কারখানাটি। আহতদের অনেককে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। জেলা কালেক্টর মহেন্দ্র কল্যাণকর জানিয়েছেন, তিনজন মারা গিয়েছে এবং ১১৯ জন আহত হয়েছেন। সব পক্ষের সঙ্গেই এদিন জরুরি বৈঠক করেন তিনি। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও দমকলের পাশাপাশি পুণে থেকে আনিয়ে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকেও উদ্ধারকার্যে নামানো হয়। দুর্ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন দেবেন্দ্র ফঢ়ণবীশ। উদ্ধারকার্যকে আরও দ্রুততার সঙ্গে পরিচালনা করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী সুভাষ দেশাই এবং জেলার ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে। কী করে বিস্ফোরণ হল, তার কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাম শিণ্ডে। এই দুর্ঘটনার নেপথ্যে কারখানা কর্তৃপক্ষের কোনও গাফিলতি ছিল কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশের সন্দেহ, কারখানার ধ্বংসস্তূপে এখনও হয়ত অনেক শ্রমিক আটকে রয়েছে। যুগ্ম কমিশনার আশুতোষ ডুম্বরে জানান, বিস্ফোরণের এতটাই তীব্রতা ছিল যে পাঁচ কিলোমিটার থেকেও তা শোনা গিয়েছিল। শুধু বাড়ি নয়, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু গাড়িও। খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও পড়ুন






















