বিজয় দিবস ২০২০: ১৯৭১-এর যুদ্ধে ভারতের জয়ের ৫০ তম বার্ষিকীতে ‘স্বর্ণিম বিজয় মশাল’ প্রজ্জ্বলন প্রধানমন্ত্রীর

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১-এর যুদ্ধে ভারতের গৌরবজনক জয়ের ৫০ তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আজ দিল্লিতে ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে প্রজ্জ্বলন করলেন ‘স্বর্ণিম বিজয় মশাল’। এই দিনটি ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে উদযাপিত হয়ে থাকে।

  নয়াদিল্লি: পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১-এর যুদ্ধে ভারতের গৌরবজনক জয়ের ৫০ তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আজ দিল্লিতে ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে প্রজ্জ্বলন করলেন ‘স্বর্ণিম বিজয় মশাল’। এই দিনটি ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে উদযাপিত হয়ে থাকে। ১৯৭১-র যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের জয় হয়। পাকিস্তান ভেঙে গঠিত হয়েছিল বাংলাদেশ। সেই থেকে প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর দিনটি বিজয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ৫০ বছর পূর্তিতে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ ‘স্বর্ণিম বিজয় বর্ষ’-এর লোগোর আবরণ উন্মোচন করেন। শহিদ সেনানীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী মোদি, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত ও তিন বাহিনীর প্রধানরা শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন করেন। ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালের অমর জ্যোতি থেকে চার বিজয় মশাল প্রজ্বলিত করা হয় এবং সেগুলি ১৯৭১-এর যুদ্ধের পরমবীর চক্র ও মহাবীর চক্র পুরস্কার প্রাপকদের গ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ভারতীয় সেনাবাহিনীর বীরত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা  জানান ট্যুইটের মাধ্যমে। তিনি বলেন, ১৯৭১-র যুদ্ধে ভারতের জয় সাহসিকতার নয়া অধ্যায় রচনা করেছিল। প্রতিরক্ষামন্ত্রক জানিয়েছে, বিজয় দিবস পালনের জন্য সারা দেশজুড়ে নানান স্মরণ অনুষ্ঠান হবে, যেখানে প্রাক্তন সমরকর্মীদের সংবর্ধনা জানানো হবে। ব্যান্ড ডিসপ্লে, সেমিনার, প্রদর্শনী, সমর সরঞ্জামের প্রদর্শনী, চলচ্চিত্র উৎসব, কনক্লেভ ও নানা ধরনের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হবে।