New GST Rule : এই সব খাবারে এক্কেবারে শূন্য জিএসটি, পুজোর আগেই ভোজনরসিকদের জন্য দারুণ খবর !
অনেক খাদ্যদ্রব্য শূন্য শতাংশ কর বন্ধনীর আওতায় এসেছে নতুন হারে। এর মধ্যে রয়েছে রুটি, পরোটা, পনির, খাকড়া ইত্যাদি।

আয়কর কাঠামোয় পরিবর্তন এবং GST সংস্কারের জেরে সাধারণ মানুষের সাশ্রয় হবে আড়াই লক্ষ কোটি টাকা। রবিবার দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণে এমনই দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর দাবি, এর ফলে আরও বেশি করে জিনিসপত্র কিনতে পারবে সাধারণ মানুষ। উৎসব মানেই পেটপুজো। ভোজনরসিক বাঙালির কাছে পুজো মানেই কবজি ডুবিয়ে ভোজ। তাতে তালিকায় থাকতেই পারে বাঙালি থেকে চাইনিজ, কন্টিনেন্টাল থেকে ওরিয়েন্টাল। উৎসবের মরসুমের ঠিক আগে জিএসটি -হারের পরিবর্তন কোন কোন খাবারের দাম সস্তা করবে, আসুন চোখ বোলানো যাক।
আজ, সোমবার থেকে, সাধারণ মানুষ এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণীর জন্য গৃহস্থালীর জিনিসপত্র, গাড়ি, টিভি, বাইকের দাম কমে যাবে বলে দাবি সরকারের। অনেক খাদ্যদ্রব্য শূন্য শতাংশ কর বন্ধনীর আওতায় এসেছে নতুন হারে। এর মধ্যে রয়েছে রুটি, পরোটা, পনির, খাকড়া ইত্যাদি।
০% অথবা শূন্য জিএসটি হারের বন্ধনীতে পড়ছে যে যে খাবার -
- ultra-pasteurized milk যা সাধারণত বাজারে কনটেনারে পাওয়া যায় ।
- দুধ , ছানা পনিরের উপরও জিএসটির হার শূন্য হচ্ছে।
- প্যাকেটবন্দি, লেবেলযুক্ত পিৎজা ব্রেড, খাখরা, চাপাটি অথবা রুটির দাম কমতে পারে জিএসটি শূন্য হয়ে যাওয়ায় ।
- এছাড়া প্যাকেটবন্দি পরোটা এবং অন্যান্য ভারতীয় রুটি, ব্রেডও এই আওতায় পড়বে।
- তাছাড়াও অ্যাগালসিডেস বিটা, ইমিগ্লুসেরেজ, এপটাকগ আলফা অ্যাক্টিভেটেড রিকম্বিন্যান্ট কোগুলেশন ফ্যাক্টর VIIa, ওনাসেমনোজিন অ্যাবেপারভোভেক জাতীয় ওষুধ শূন্য জিএসটি -র আওতায় পড়বে।
- ৫ থেকে ১২ শতাংশ করের আওতায় থাকা ক্যানসারের ওষুধ ও কিছু বিরল রোগের ওষুধে এখন থেকে আর কোনও কর লাগবে না। ১২ থেকে ১৮ শতাংশ স্ল্যাবে থাকা ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামে কর লাগবে ৫ শতাংশ। GST কমছে ঠিকই, তবে ওষুধের দামে যেন তাঁর দ্রুত প্রতিফলন হয়। চাইছেন চিকিৎসকদের অনেকেই।
বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব কার্যত শুরু হয়ে গেছে। তারপরে একে একে রয়েছে লক্ষ্মীপুজো, দীপাবলি। উৎসবের এই আবহে দেশজুড়ে কেনাকাটার ঢল নেমেছে। এই পরিস্থিতিতে বেশি করে 'মেড ইন ইন্ডিয়া' পণ্য কিনতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী। বললেন, বর্তমানে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন বিদেশি পণ্য জুড়ে গেছে। এর থেকে আমাদের মুক্তি পেতে হবে। আমাদের ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ পণ্য কিনতে হবে। প্রতিটি দোকানকে স্বদেশি পণ্যে সাজাতে হবে।






















