![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Centre on Twitter Policy: কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতের মধ্যেই ট্যুইটারকে বৈঠকে ডাকল সংসদীয় কমিটি
কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে চলতি সংঘাতের মধ্যেই আগামীকাল শুক্রবার সংসদের স্থায়ী কমিটির সামনে হাজির হবেন ট্যুইটার আধিকারিকরা। বৈঠকের বিষয়বস্তুর মধ্যে রয়েছে মানবাধিকার ও মহিলাদের সুরক্ষা সংক্রান্ত ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার নিয়ে আলোচনা।
![Centre on Twitter Policy: কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতের মধ্যেই ট্যুইটারকে বৈঠকে ডাকল সংসদীয় কমিটি Parliamentary Committee Calls Twitter Officials For Privacy Concerns Meeting, Misuse Of Social Media Centre on Twitter Policy: কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতের মধ্যেই ট্যুইটারকে বৈঠকে ডাকল সংসদীয় কমিটি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/17/fc64ddb8f15192b2d43bd1bb58b45984_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: মাইক্রো ব্লগিং সাইট ট্যুইটারের আধিকারিকদের বৈঠকে ডাকল সংসদীয় কমিটি। সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার ও গোপনীয়তা সংক্রান্ত উদ্বেগ সংক্রান্ত প্রশ্ন উত্থাপন করা হবে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে চলতি সংঘাতের মধ্যেই আগামীকাল শুক্রবার সংসদের স্থায়ী কমিটির সামনে হাজির হবেন ট্যুইটার আধিকারিকরা। বৈঠকের বিষয়বস্তুর মধ্যে রয়েছে মানবাধিকার ও মহিলাদের সুরক্ষা সংক্রান্ত ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার নিয়ে আলোচনা। শুক্রবার বিকেল চারটেয় এই বৈঠক হবে। স্ট্যান্ডিং কমিটির এই বৈঠকে তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের আধিকারিকরাও যোগ দেবেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি নয়া তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ম মেনে চলার ব্যাপারে ট্যুইটার ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে ধারাবাহিক সংঘাত দেখা গিয়েছে। এই নির্দেশিকা মেনে চলার ব্যাপারে দ্বিধাগ্রস্ততা ও বিলম্বের জন্য কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক সম্প্রতি এই মাইক্রো ব্লগিং সাইটের তৃতীয় পক্ষের মর্যাদা বাতিল করেছে। সেইসঙ্গে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে ট্যুইটার যে আইনি রক্ষাকবচ পেত, তাও খারিজ হয়ে গিয়েছে।এই ছাড় খারিজের পাশাপাশি ভুয়ো খবর ছড়ানোর অভিযোগে দিল্লি পুলিশ ট্যুইটার আধিকারিকদের বিরুদ্ধে একটি মামলাও দায়ের করেছে। গতকাল এই ইস্যুতে ট্যুইটারকে নিশানা করেছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি ট্যুইট করে বলেছিলেন, ভারতীয় সংস্থা আমেরিকা কিংবা অন্যান্য দেশে ব্যবসা করতে গেলে, স্থানীয় আইন মেনে চলে। তাহলে ভারতের আইন মেনে চলার ক্ষেত্রে ট্যুইটারের মতো মাধ্যমের এত গা-ছাড়া ভাব কেন?
এর আগে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান শশী তারুরের সঙ্গে এর সদস্য বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবের বিতর্ক দানা বেঁধেছিল। কংগ্রেস ও দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গাঁধীর অ্যাজেন্ডা এগিয়ে নিয়ে যেতে তারুর স্ট্যান্ডিং কমিটিকে ব্যবহার করছেন অভিযোগ করেছিলেন নিশিকান্ত দুবে। এই অভিযোগ করে তিনি তারুরকে কমিটির চেয়ারম্যান পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লাকে চিঠি দিয়েছিলেন।
কংগ্রেস টুলকিট সংক্রান্ত ইস্যুটি সম্পর্কে বিজেপি নেতাদের দাবি সম্পর্কে তারুর তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের জবাব দাবি করেছিলেন। তারুর বলেছিলেন যে, সংসদের স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে সরকারে কাছে জবাব চাওয়ার অধিকার তাঁর রয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)