এক্সপ্লোর
করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই জোরদার করতে ৩১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল পিএম-কেয়ার্স ফান্ড থেকে
তবে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ত্রাণ তহবিল আগে থেকে যেখানে আছে, সেখানে এই আলাদা তহবিলের কী প্রয়োজন, সেই প্রশ্ন তুলে কংগ্রেস, সিপিএম সহ বিরোধী দলগুলির অভিযোগ, (পিএম-কেয়ার্স) ফান্ডের ব্যাপারে কেন্দ্রের মোদি সরকারের ভূমিকা স্বচ্ছ নয়।

In this handout photo taken and released by Indian Press Information Bureau (PIB) on April 14, 2020, India's Prime Minister Narendra Modi addresses to the nation during a government-imposed nationwide lockdown as a preventive measure against the COVID-19 coronavirus, in New Delhi. - India's nationwide coronavirus lockdown, the biggest in the world covering 1.3 billion people, will be extended until May 3, Prime Minister Narendra Modi said on April 14. (Photo by Handout / PIB / AFP) / RESTRICTED TO EDITORIAL USE - MANDATORY CREDIT "AFP PHOTO / INDIAN PRESS INFORMATION BUREAU " - NO MARKETING - NO ADVERTISING CAMPAIGNS - DISTRIBUTED AS A SERVICE TO CLIENTS
নয়াদিল্লি: লকডাউনের মধ্যেই দলে দলে পরিযায়ী শ্রমিকদের নিজেদের গ্রামে ফেরার চেষ্টায় রাস্তায় বেরিয়ে পড়া নিয়ে বিরোধীদের প্রবল সমালোচনা, আক্রমণের মধ্যেই পিএম-কেয়ার্স ফান্ড থেকে হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, যা তাদের চিকিত্সা ও বাড়ি ফেরার পরিবহণের জন্য খরচ করা হবে। এছাড়া কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ৫০ হাজার ভেন্টিলেটর কিনতে ২ হাজার কোটি টাকা, মারণ ভাইরাস মোকাবিলায় ভ্যাকসিন তৈরির গবেষণাতেও ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে ওই তহবিল থেকে। সব মিলিয়ে কোভিড ১৯ মোকাবিলার প্রয়াসের পিছনে ৩১০০ কোটি টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর অফিস (পিএমও) থেকে।
PM-CARES Fund Trust Allocates Rs. 3100 Crore for Fight against COVID-19. https://t.co/jMaY8ZTE7F
via NaMo App pic.twitter.com/fwlgJYVeRO
— PMO India (@PMOIndia) May 13, 2020
পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য নির্ধারিত ১০০০ কোটি টাকা যাবে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসনের কাছে। এক্ষেত্রে ২০১১-র সেনসাসের ভিত্তিতে দেওয়া হবে অর্থ। এ ব্যাপারে সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই অর্থ রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রশাসিত এলাকাগুলিকে দেওয়া হবে যাতে তা জেলা আধিকারিক বা পুর কমিশনারদের হাতে যায়। পরিযায়ী শ্রমিকদের থাকা খাওয়ার বন্দোবস্ত, চিকিত্সার আয়োজন করা, তাদের বাড়ি পাঠানোর যানবাহনের বন্দোবস্তের পিছনে যাবতীয় প্রয়াসকে চাঙ্গা করতে এই অর্থ দেওয়া হচ্ছে। ৫০ হাজার ভেন্টিলেটর কিনে সব রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত এলাকার কোভিড-১৯ চিকিত্সার জন্য নির্ধারিত হাসপাতালগুলিকে সরবরাহ করা হবে সঙ্কটজনক রোগীদের ভাল চিকিত্সার জন্য। ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টাকে মদত দিতে বরাদ্দ ১০০ কোটি টাকা ব্যবহার করা হবে সরকারের মুখ্য বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টার তদারকিতে। প্রসঙ্গত প্রধানমন্ত্রী সিটিজেন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যান্ড রিলিফ ইন এমার্জেন্সি সিচুয়েশনশ বা (পিএম-কেয়ার্স) ফান্ড ট্রাস্ট তৈরি হয় গত ২৭ মার্চ, প্রধানমন্ত্রীকে মাথায় রেখে। প্রতিরক্ষা, স্বরাষ্ট্র ও অর্থমন্ত্রীও তার সদস্য। তবে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ত্রাণ তহবিল আগে থেকে যেখানে আছে, সেখানে এই আলাদা তহবিলের কী প্রয়োজন, সেই প্রশ্ন তুলে কংগ্রেস, সিপিএম সহ বিরোধী দলগুলির অভিযোগ, (পিএম-কেয়ার্স) ফান্ডের ব্যাপারে কেন্দ্রের মোদি সরকারের ভূমিকা স্বচ্ছ নয়। খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও পড়ুন






















