(Source: Poll of Polls)
Mamata Banerjee: মুম্বইয়ের টাটা ক্যানসার হাসপাতালের সঙ্গে জোড়া মউ রাজ্যের, জানালেন মমতা
Mamata Banerjee: অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও যোগ দেন। সেখানেই তিনি বলেন, মুম্বইয়ের টাটা ক্যানসার হাসপাতালের সঙ্গে জোড়া মউ স্বাক্ষরিত করেছে বাংলা।
কলকাতা: করোনাকালে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যক্ষেত্রে এক বিপর্যয় চিত্র যেন দেখা যাচ্ছে গোটা রাজ্য ও দেশজুড়ে। পর পর আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। সেই আবহে এদিন ভার্চুয়ালি নিউটাউনে চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও যোগ দেন। সেখানেই তিনি বলেন, মুম্বইয়ের টাটা ক্যানসার হাসপাতালের সঙ্গে জোড়া মউ স্বাক্ষরিত করেছে বাংলা।
এছাড়াও এদিনের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "কলকাতা-শিলিগুড়িতে হবে অত্যাধুনিক ক্যানসার হাসপাতাল। আপনার বিষয়টি জেনে ভাল লাগবে প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যে ক্ষমতায় এসে ৪৩টি মাল্টি সুপার হাসপাতাল গড়েছে রাজ্য। শিশুদের জন্য রাজ্য গড়েছে ৩০০-র বেশি এসএনসিইউ। মা ও শিশুদের জন্য রাজ্য তৈরি করেছে ১৬টি হাব।" এদিনের সিএনসিআই-এর ক্যাম্পাস উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রীকে একথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
দীর্ঘদিন পর একই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী। আজ ভার্চুয়ালি নিউটাউনে চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রীও যোগ দেন। চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের নিউটাউনের নতুন ক্যাম্পাসে রয়েছে ৪৬০টি বেড, ১০টি অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার। রয়েছে ১২৮টি সিটি স্ক্যান যন্ত্র। এশিয়ার প্রথম সারির ক্যান্সার বিশেষজ্ঞরা এই হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত। হাসপাতাল পরিচালনার দায়িত্ব কেন্দ্র-রাজ্য উভয়েরই।
চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘ক্যাম্পাস তৈরিতে যা খরচ হয়েছে, তার ২৫ শতাংশ রাজ্য দিয়েছে। হাসপাতালের জন্য ১১ একর জমিও রাজ্য দিয়েছে।’ মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘এই ক্যাম্পাসের আগেই উদ্বোধন হয়েছে। কোভিডকালে তাতে অনেক সাহায্যও হয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রীর সামনেই মেডিক্যালে আসন বাড়ানোর দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।প্রধানমন্ত্রীর সামনে মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, ‘কোভিড মোকাবিলায় ৪০ শতাংশ দ্বিতীয় ডোজ এখনও পায়নি রাজ্য।’