![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
North 24 Parganas: ভ্যাকসিন না পেয়ে অবরোধ, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি, পাল্টা লাঠিচার্জ, ধুন্ধুমার অশোকনগরে
অভিযোগ, কো-উইন অ্যাপে নাম নথিভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও পুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভ্যাকসিন মিলছে না
![North 24 Parganas: ভ্যাকসিন না পেয়ে অবরোধ, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি, পাল্টা লাঠিচার্জ, ধুন্ধুমার অশোকনগরে North 24 Parganas Ashoknagar Vaccine Crisis Police lathicharge aged couple beaten North 24 Parganas: ভ্যাকসিন না পেয়ে অবরোধ, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি, পাল্টা লাঠিচার্জ, ধুন্ধুমার অশোকনগরে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/08/05/a91cbc6dd76b50b72a07ee23ea024733_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সমীরণ পাল, অশোকনগর: ভ্যাকসিন-হয়রানির অভিযোগ ঘিরে উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে ধুন্ধুমার। ভ্যাকসিন চেয়ে জুটল লাঠি।
ভ্যাকসিন গ্রহীতাদের অভিযোগ, কো-উইন অ্যাপে নাম নথিভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও পুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভ্যাকসিন মিলছে না। প্রতিবাদে এদিন পথ অবরোধ করেন তাঁরা। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। অবরোধ হঠাতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। ঘটনায় ২ জনকে আটক করা হয়।
ভ্যাকসিন বণ্টন নিয়ে উষ্মাপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রীকে যে’দিন ফের চিঠি দিলেন মুখ্যমন্ত্রী, সেদিনই অশোকনগর-কল্যাণগড় পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্র ভ্যাকসিন নিতে এসে পুলিশের মার জুটল দত্তপুকুরের বাসিন্দা প্রৌঢ়ের। স্বামীকে বাঁচানোর মরিয়া চেষ্টা স্ত্রীর। তারপরও প্রৌঢ়কে মারা হল কিল। দেওয়া হল ধাক্কা।
দত্তপুকুরের বাসিন্দা চন্দ্রেশ্বর দে বলেন, এখানে বলছে আমরা এখন দেব না। বললাম লিখে দিন। আমরা তো দূর থেকে এসেছি। অশোকনগর-কল্যাণগড় পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে, পুর এলাকার বাসিন্দারা ভ্যাকসিন পাচ্ছেন না। জোগান সীমিত হওয়ায় তাঁরাই অগ্রাধিকার পাবেন।
পুলিশের দাবি, যানজটের আশঙ্কায় আমরা অবরোধ তুলে নিতে বলি। কিন্তু, তা না শুনে, পুলিশকে গালিগালাজ করায়, লাঠিচার্জ করা হয়।
শিলিগুড়িতেও ভ্যাকসিন দুর্ভোগের ছবি। ভ্যাকসিন পেতে সন্ধে থেকে লম্বা লাইন। আর সেই লাইনে দাঁড়ানো নিয়েই উত্তপ্ত হয়ে উঠে পরিস্থিতি। মহিলাদের সঙ্গে বচসা বাধে পুলিশের।
ভ্যাকসিন ভোগান্তির ছবি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়েও। লাঠি উঁচিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে দেখা যায় পুলিশকে।
ভ্যাকসিনের আকাল নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, জনঘনত্ব অনুযায়ী আমরা কম পেয়েছি। তাই লাইন হচ্ছে। ৪০০ পাচ্ছে, লাইনে ১০ হাজার চলে আসছে। তাই পাবলিককেও অনুরোধ করব, দেখে নেবেন কোথায় কত ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। যেরকম পাব, পৌঁছে দেব।
বর্তমন নিয়ম অনুযায়ী, ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থার থেকে সরাসরি ভ্যাকসিন কেনে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্র রাজ্য সরকার গুলিকে ভ্যাকসিন দেয়। ভ্যাকসিন বণ্টনের দায়িত্ব রাজ্য সরকারের। বেসরকারি সংস্থার থেকে ভ্যাকসিন কিনতে হলে টাকা দিয়ে কিনতে হয়।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)