![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Primary Teachers Recruitment: প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগে উত্তর ২৪ পরগনা, মালদা জোনে ৩,১৭৯ পোস্ট গঠনের সিদ্ধান্ত রাজ্য মন্ত্রিসভার
পাশাপাশি, ৩ হাজার ৯২৫টি শূন্যপদ পূরণেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে...
![Primary Teachers Recruitment: প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগে উত্তর ২৪ পরগনা, মালদা জোনে ৩,১৭৯ পোস্ট গঠনের সিদ্ধান্ত রাজ্য মন্ত্রিসভার Primary Teachers Recruitment Mamata Government West Bengal cabinet decision creation of 3179 posts in North 24 Parganas and Malda zone Primary Teachers Recruitment: প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগে উত্তর ২৪ পরগনা, মালদা জোনে ৩,১৭৯ পোস্ট গঠনের সিদ্ধান্ত রাজ্য মন্ত্রিসভার](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/02/0cf448392b890ac140bebee27c9cc121_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সুমন ঘড়াই, কলকাতা: প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্কুল শিক্ষা দফতরে উত্তর ২৪ পরগনা ও মালদা জোনের জন্য ৩ হাজার ১৭৯টি পোস্ট তৈরি করা হল।
পাশাপাশি, ৩ হাজার ৯২৫টি শূন্যপদ পূরণেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে নেওয়া হয়েছে এমনই সিদ্ধান্ত। জানালেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।
এদিকে, নতুন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক তৈরির ক্ষেত্রে কাজের নিরিখে ইন্সেন্টিভ দেওয়া হবে। পাশাপাশি, এদিনের মন্ত্রিসভার বৈঠকে, মেডিক্যাল কলেজ করার জন্য বেসরকারি উদ্যোগকে আরও সুযোগ দেওয়ার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ভুল প্রশ্নের মামলায় আদালত অবমাননার মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য।
সোমবার আদালতে সশরীরে উপস্থিত থাকার জন্য শুক্রবারই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতিকে নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।
সূত্রের খবর, আদালতে হাজিরার এই নির্দেশের পরেই নিয়োগপত্র হাতে পান মামলাকারী চাকরিপ্রার্থীরা। আর পর্ষদ সভাপতির এই দ্রুত পদক্ষেপে সন্তুষ্ট হয় আদালত।
গতকাল মানিক ভট্টাচার্যকে উদ্দেশ্য করে বিচারপতি অভিজিত্ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, "এটা কোনও নাগরিকের সঙ্গে নাগরিকের অহংবোধের লড়াই নয়। যাঁরা মামলা করেছেন, তাঁরা আপনার থেকে অনেক ছোট। আপনি তাঁদের পিতৃতুল্য। আপনি একটি আইন কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। এখানে অনেকেই আপনার ছাত্র। আদালত অবমাননার দায়ে আপনাকে ডেকে পাঠানো হবে, এটা ভালো লাগে না। যোগ্য প্রার্থীদের চাকরির ব্যবস্থা করুন। এখন সম্ভব না হলে, ভবিষ্যতে যে শূন্য পদগুলি তৈরি হবে, সেখানে নিয়োগের ব্যবস্থা করুন। এই চাকরিপ্রার্থীরা কতদিন আর লড়াই করবে? আপনার প্রচুর ক্ষমতা, আপনার সঙ্গে কতদিন লড়াই করতে পারবে?"
জবাবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি বলেন, "এটা আমার দুর্ভাগ্য যে আমাকে আদালতের সামনে হাজিরা দিতে হচ্ছে। মামলাকারীরা আমার সন্তানসম।"
২০১৪ সালের প্রাথমিকের টেট হয় ২০১৫ সালের অক্টোবরে। সেই পরীক্ষায় ছ’টি প্রশ্নে ভুল ছিল বলে মামলা দায়ের হয়। ২০১৮-তে ওই মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, ভুল থাকা ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিলেই, পরীক্ষার্থীকে পুরো নম্বর দিতে হবে।
কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ ও সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কেই বহাল রাখে। ২০২০-র ডিসেম্বরে অনেককেই নিয়োগপত্র দেয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
Education Loan Information:
Calculate Education Loan EMI
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)